Friday, August 26, 2016

Bangla Choti Story বাংলা চটির বিশাল ভান্ডার


 Bangla Choti Story বাংলা চটির বিশাল ভান্ডার

hot

 

মেজ কাকার সাথে যখন রাবেয়া চাচির
বিয়ে হয় আমি তখন ক্লাস সিক্সে পড়ি।
রাবেয়া চাচি দেখতে অপরুপ রুপসি ছিল,
একেবারে ডানা কাটা পরির মত সুন্দরি।
স্লিম ফিগার আর অসাধারন সুন্দর রুপের
অধিকারী 18 বছরের একটি মেয়ে
রাবেয়া ছিল মেজ কাকার বিয়ের কনে।



হ্যাঁ, অপ্রাপ্তবয়স্ক কুমারী একটি মেয়েই
ছিল মেজ কাকার পছন্দের পাত্রি।
কারণ, স্কুলে যাওয়ার পথে রাবেয়া
চাচিকে একবার দেখেই কাকা তাকে
বিয়ে করার জন্য পাগল হয়ে গিয়েছিল,
তারপর অনেক ঘটনা, তারপর বিয়ে। কাকা
কাস্টমস অফিসার হিসেবে চাকরি
করতেন আর অনেক ভাল আয় করতেন, সবাই
সেটা জানে তিনি কিভাবে আয়
করতেন।
এতো ভাল আয় করা পাত্র কেউ হাতছাড়া
করতে চায়না, রাবেয়া চাচির
অভিভাবকরাও চাননি। রাবেয়া চাচি
এতো ভাল ছিল যে একেবারে বাসর রাত
থেকেই আমার সাথে চাচির খুব ভাল
বন্ধুত্ব হয়ে গেল। দুটি অসম বয়সি নরনারি
আমরা একে অপরের খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু হয়ে
গেলাম। আমরা ঘন্টার পর ঘন্টা বিভিন্ন
বিষয় নিয়ে আলাপ করতাম। তাছাড়া
আমরা দুজনে অনেক স্মরণিয় সময় একসাথে
কাটিয়েছি, যা আমি তোমাদের সাথে
শেয়ার করতে যাচ্ছি। বিয়ের পর রাবেয়া চাচি আমাদের যৌথ
পরিবারের একজন সদস্য হয়ে গেল।
কিছুদিনের মধ্যেই আমি রাবেয়া
চাচিকে “চাচি” না ডেকে “ছোট-মা”
ডাকার অনুমতি চাইলে সে মহানন্দে
রাজি হয়ে গেল এবং সেদিন থেকে
আমি রাবেয়া চাচিকে ছোট-মা বলেই
ডাকতাম। আমার প্রতি তার গভির মমতা
আমাকে অনেক প্রতিকুল পরিস্থিতি
থেকে রক্ষা করেছে।
hot




 ক্রমে ক্রমে
আমাদের ভালোবাসা এতো গভির হয়ে
গেল যে কেউ কাউকে একটি দিন না
দেখে থাকতে পারতাম না, সেজন্যে
আমি কখনো কোন আত্মিয় বাড়িতে রাত
কাটাতাম না, সেও আমাকে চোখের
আড়াল হতে দিতো না।
আমার গল্প যারা নিয়মিত পড়ে তারা
জানে যে এর আগেই আমার রেনু মামি
আমাকে নারিদেহের স্বাদ পাইয়ে
দিয়েছে। যদিও আমি যতটা না উপভোগ
করেছি মামি করেছে তার শতগুণ তবুও
নারিদেহ আমার কাছে লোভনিয় হয়ে
উঠেছে। ফলে আমার প্রতি ছোট-মার
ভালবাসা নিতান্তই সন্তানসুলভ হলেও
ছোট-মা’র প্রতি আমার আকর্ষন একেবারে
নিষ্কাম ছিল না। ছোট-মা’র অটুট
যৌবনের প্রতি লালসা থেকেই আমি
ছোট মা’কে অতটা ভালবাসতাম। কারণ
ছোট মা’র অসাধারন রুপের সাথে সাথে
তার দৈহিক সম্পদও কম ছিলনা।
শুধুমাত্র আমাকে ছাড়া সে থাকতে
পারতো না বলে সে কখনো বাপের বাড়ি
যেতে চাইতো না। কখনো অতি
প্রয়োজনে একান্ত বাধ্য হয়ে গেলেও ১/২
দিনের বেশি সেখানে থাকতে পারতো
না। যদি কখনো এমন পরিস্থিতি আসতো
যে তাকে সেখানে ২/১ দিনের বেশি
থাকতে হবে, তখন সে আমাকে সাথে
নিয়ে যেতো। সে আমার প্রিয়
খাবারগুলো রান্না করতো আর কাছে
বসিয়ে নিজের হাতে খাইয়ে দিত।
কিন্তু একসময় হঠাৎ করেই আমাদের মধ্যে
বিচ্ছেদের বাঁশি বেজে উঠলো।
মেজ কাকা রাজশাহি শহরে একটা বাড়ি
কিনে ফেললেন আর ছোট-মাকে
সেখানে নিয়ে গেলেন। ছোট-মা
যাওয়ার সময় অনেক কাঁদলো কিন্তু কারো
কিছুই করার ছিল না। আমাকে একলা
ফেলে একদিন তাকে চলে যেতেই হলো।
কিন্তু যাওয়ার আগে আমাকে কথা দিয়ে
গেল, একসময় সে যেভাবেই হোক আমাকে
তার কাছে নিয়ে যাবেই। মাত্র দুটি বছর
ছোট-মা আমাদের সাথে ছিলো কিন্তু
সে চলে যাবার পর মনে হলো যেন
কতকাল ধরে সেই মানুষটা আমাদের
সাথে ছিল। কেউই তার জন্য চোখের
পানি না ফেলে পারলো না।
আমাদের বিচ্ছেদের চারটে বছর কেটে
গেল, এরই মধ্যে আমি উচ্চ মাধ্যমিক
পরিক্ষায় ভালভাবেই পাশ করেছি এবং
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য প্রস্তুতি
নিচ্ছিলিাম। আমার বাবা-মা আমাকে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি করাতে
চাইলেও আমি রাজশাহিতে ভর্তি হব
বলে আমার সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিলাম।
কারণ আর কিছুই নয়, দির্ঘ বিরহের পর
আমি আবার আমার ছোট-মা’র সাথে
থাকার একটা দুর্লভ সুযোগ পেয়ে গেছি
কারন সে-ও রাজশাহি শহরেই থাকে।
বাবা তো কিছুতেই রাজি হচ্ছিলেন না,
শেষ পর্যন্ত আমি আমার ইচ্ছে জানিয়ে
ছোট-মা’র কাছে চিঠি লিখলাম।
আমার মা আমার ছোট-মাকে নিজের আপন
বোনের চেয়েও বেশি ভালবাসতেন, আদর
করতেন। সুতরাং ছোট-মা’র অনুরোধ মা
ফেলতে পারলেন এবং তিনিই বাবাকে
রাজি করিয়ে ফেললেন। আমার স্বপ্ন
পূরনের রাস্তা পরিষ্কার হয়ে গেল।
আমার রেজাল্ট ভাল ছিল, কাজেই
রাজশাহি বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যবস্থাপনা
অনুষদে সহজেই ভর্তি হয়ে গেলাম। ছোট-
মা আমাকে কাছে পেয়ে যে কি খুশি
হলো তা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না।
বিশেষ করে কাকা যেহেতু ঢাকায়
থাকেন, তার একজন বিশেষ সঙ্গীর খুব
প্রয়োজন ছিল।
ইতোমধ্যে কাকা আর ছোট-মার বিবাহিত
জিবনের ছয়টা বছর পেরিয়ে গেছে
কিন্তু ছোট-মা’র গর্ভে কোন সন্তান
আসেনি। শেষ পর্যন্ত কাকা ডাক্তারের
কাছে গিয়ে দুজনেই পরিক্ষা নিরিক্ষা
করিয়ে জানতে পেরেছেন যে, ছোট-মা
প্রকৃতপক্ষে বন্ধ্যা, তার জরায়ু সন্তান
ধারনে অক্ষম। তখন ছোট মা ২২ বছরের
ফুটন্ত যুবতী আর আমি 18 বছরের দুরন্ত
ঘোড়া। সে আমার থেকে মাত্র ৫ বছরের
বড় কিন্তু সে সবসময় আমাকে শাসন করতে
চাইতো। আসলে সে সবসময় আমার ভাল
চাইতো, তাই আমাকে খারাপ কোন কিছু
করতে বাধা দিতো। তবুও আমাদের
ভালবাসা এত কঠিন ছিল যে, অচেনা যে
কেউ আমাদেরকে প্রেমিক প্রেমিকা
মনে করে ভুল করতে পারতো।
ইতোমধ্যে ছোট-মার যৌবন আরো ফুটে
উঠেছে, আগের চেয়েও তাকে সেক্সি
লাগে। তার যৌবন আর সৌন্দর্য্য এতোটাই
প্রকট ছিল যে, কোন পুরুষই তাকে একবার
দেখলে তার প্রতি আকর্ষিত না হয়ে
পারতো না। মনে মনে তাকে বিছানায়
শোয়াবেই। ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি লম্বা আর ৩০
সাইজ দুধসহ তার ফিগার ছিল ৩০-২৪-৩৪।
ছোট-মার হিপ ছিল বেশ উঁচু, যখন হাঁটতো
বিশাল হিপের নরম মাংস নাচতে
থাকতো। ওর দুধগুলো ছিল এতোটাই অটুট
আর নিরেট যে ব্লাউজের উপর দিয়েও
সেটা ভালভাবেই অনুমান করা যেতো।
ওর দুধগুলো ছিল পরিপূর্ন গোলাকার আর
কিছু অংশ ব্লাউজের গলার পাশ দিয়ে
দেখা যেতো। ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটা
মেয়েমানুষ চুদে আর ৩/৪টা কুমারী
মেয়ের সতিপর্দা ফাটিয়ে চুদে আমি
রিতিমত এক দক্ষ চুদনবাজ হয়ে উঠেছি।
সুতরাং ছোট-মা-র ওরকম অটুট সৌন্দর্য আর
সেক্সি দেহ দেখে আমার নিজের মাথা
ঠিক থাকতো না। ভিতরে ভিতরে আমি
তার প্রতি প্রচন্ড সেক্স ফিল করতাম আর
শেষ পর্যন্ত বাথরুম গিয়ে হাত মেরে
মাল আউট না করা পর্যন্ত শান্তি পেতাম
না।
ছোট-মা আমাকে কখনো নাম ধরে
ডাকতো না, আদর করে আমাকে “বাবু”
বলে ডাকতো। তার বাসায় কোন কাজের
মেয়ে ছিল না, বাসার সমস্ত কাজ ছোট-
মা একা নিজে হাতেই সামলাতো।
সেজন্যে প্রায়ই সময় পেলে আমি তাকে
সাহায্য করতাম। কাকা টাকার নেশায়
এতটাই মগ্ন ছিলেন যে, এতো সুন্দরি বউও
তাকে আকর্ষিত করতো না। তিনি
বিশেষ পর্ব ছাড়া ছুটিতে আসতেন না,
মাসের পর মাস ছোট-মা’কে কাকার সঙ্গ
থেকে বঞ্ছিতই থাকতে হতো। আমি
বুঝতাম, কাকা নিশ্চয়ই সেক্স থেকে
বঞ্ছিত থাকতেন না, কারন কাকার
হাতে কাঁচা টাকা, আর বিমানবন্দরেও
দৈহিক সুখের বিনিময়ে টাকা
কামানোর মত মেয়ের অভাব নেই।আমি
ছোট মা’র সেক্সুয়াল অতৃপ্তি পরিষ্কার
বুঝতে পারতাম, বিশেষ করে যখন সে
প্রচন্ডভাবে সেক্স ফিল করতো সে
অত্যন্ত আবেগপ্রবন হয়ে আমাকে কাছে
পেতে চাইতো কিন্তু পরক্ষনেই আর সেটা
বুঝতে দিতে চাইতো না, কিন্তু আমি
সেটা ঠিকই বুঝতাম। আমিও আমার সব
সত্ত্বা আর অনুভুতি দিয়ে ছোট-মাকে
সুখি করতে চাইতাম। কারন ছোট-মা
ছাড়া আমার এতোটা প্রিয় অন্য কেউ ছিল
না, এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু কিছু
সুন্দরি মেয়ে আমার সাথে বন্ধুত্ব করার
জন্য ইঙ্গিত দিলেও আমি তাদেরকে
প্রশ্রয় দেই নাই, তাদের সঙ্গ আমার ভাল
লাগতো না বরং ছোট-মাকে সময় দিতে
আমি একটা আলাদা সুখ পেতাম, জানিনা
কেন।
ছোট-মা-ও আমার সাথে রহস্যপূর্ন আচরন
করতো। মাঝে মধ্যে আমার সাথে এমন
আচরন করতো যে, আমার মনে হতো ছোট-
মা মনে মনে আমার সাথে দৈহিক
সম্পর্কের জন্য আমার কাছ থেকে প্রস্তাব
পেতে চাইছে বা যে কোন মুহুর্তে হয়তো
সে নিজে থেকেই প্রস্তাব দিয়ে বসবে।
কিন্তু যখনই আমি ঐ লাইনে এগোতে
চাইতাম তখনই সে অত্যন্ত কৌশলে
আমাকে এড়িয়ে যেতো। তাই বলে সে
এর জন্য আমার উপর কখনো রাগ করতো না
বা একটা কটু কথাও বলতো না। এমন কি
তাকে কখনো এ ব্যাপারে বিরক্ত হতেও
দেখিনি।
এখানে আমি কয়েকটি ঘটনার উল্লেখ
করলাম, তোমরাই বিচার করো আমার
প্রতি তার আচার-আচরণ কেমন ছিল। মূল
ঘটনার আগে বিভিন্ন সময়ে ছোট-মা’র
সাথে যে ঘটনাগুলো ঘটেছিল এখানে
তার সামান্যতম অংশই তুলে ধরলাম। এ
থেকেই তোমরা বুঝতে পারবে এগুলি
একটি সক্ষম যুবকের কামনার আগুন উস্কে
দেওয়ার জন্য যথেষ্ট কিনা, যেগুলি
আমার ভিতরের নারিখেকো পশুটাকে
জাগিয়ে দিয়েছিল।
ঘটনা-১:
ছোট-মা ওর ব্রা সহ অন্যান্য কাপড়চোপড়
বাথরুমে ফেলে রাখতো, জানিনা ইচ্ছে
করেই কিনা। আমি প্রতিদিন গোসল
করতে গিয়ে সেগুলি দেখতাম আর ব্রা-
টা এমনভাবে সবার উপরে থাকতো যে
সহজেই চোখে পড়তো। আমি আমার
কামনা রোধ করতে পারতাম না, বিশেষ
করে ব্রা-টা নিয়ে শুঁকতাম আর ছোট-মা’র
শরিরের বিশেষ গন্ধটা উপভোগ করতাম।
একদিন আমি একটা ব্রা আমার ঘরে নিয়ে
ড্রয়ারে লুকিয়ে রাখলাম। ছোট-মা ব্রা
খুঁজে না পেয়ে আমাকে ডাকলো, বললো,
“বাবু, দেখতো তোর কাপড় চোপড়ের
সাথে আমার ব্রা’টা চলে গেছে কিনা?”
আমি কিছু না জানার ভান করে বললাম,
“ঠিক আছে ছোট-মা আমি দেখছি”।
কিছুক্ষণ পর আমি ওটা নিয়ে তাকে
দিলাম, ছোট-মা ব্রা’টা হাতে নিয়ে
আবার আমাকে ফেরত দিয়ে বললো, “তোর
ভাল লাগলে তুই এটা তোর কাছে রাখতে
পারিস, আমার আরো অনেকগুলি আছে”।
ঘটনা-২:
আমি প্রায়ই ছোট-মা-কে বিভিন্ন কাজে
সাহায্য করতাম। একদিন রান্নাঘরের
কাজে হাত লাগানোর জন্য সে আমাকে
ডাকলো। একপাশে সিঙ্ক আর অন্যপাশে
একটা বাসনপত্র রাখার র*্যাক। ফলে
র*্যাক আর সিঙ্কের মাঝের জায়গাটা
বেশ সরু। ঐ সরু জায়গায় দাঁড়িয়ে ছোট-মা
সিঙ্কে বাসনপত্র ধুচ্ছিলো। আমি
সেদিক দিয়ে পার হওয়ার সময় ছোট-মার
শরিরের সাথে আমার শরিরের ঘষা
লাগছিল। আমি ছোট-মা’র শরিরের ঘষা
খাওয়ার জন্য বারবার ইচ্ছে করেই ওখান
দিয়ে যাতায়াত করছিলাম। আর যাওয়া
আসার সময় আমি ছোট-মা’র পিছন দিকে
মুখ করে যাচ্ছিলাম বলে ওর নরম পাছার
সাথে আমার সামনের দিকে ঘষা
লাগছিল। এতে আমার নুনু খাড়া হয়ে শক্ত
হয়ে গেল, কিন্তু আন্ডারওয়্যার পড়া
থাকার কারনে কেবল সেটা শক্ত হয়ে
ফুলে রইল। এরপর আমি যখন আবার ওদিক
থেকে ওদিকে গেলাম আমার শক্ত নুনু
ছোট-মা’র পাছার খাঁজে খাঁজে ঘষা
খেয়ে গেল, যেটা ছোট-মা বেশ
ভালভাবেই বুঝতে পারলো। হঠাৎ সে
আমাকে ডেকে বললো, “বাবু, শুধু শুধু এদিক
ওদিক ঘুরাঘুরি করছিস কেন? এখানে এসে
ধোয়া বাসনগুলো মুছলেও তো পারিস”।
আমি ছুট-মা’র পিছনে দাঁড়িয়ে বাসন
মুছতে লাগলাম, যখনই একেকটা বাসন
নেবার জন্য সামনে ঝুঁকছিলাম তখনই তার
নরম পাছার খাঁজের মাঝে আমার ফোলা
নুনুর চাপ লাগছিল। ছোট-মা বললো, “বাবু,
ফাজলামি করছিস কেন?” আমি থতমত
খেয়ে বললাম, “আমি আবার কি
ফাজলামি করলাম?” ছোট-মা আমার
চোখে চোখ রেখে বলল, “আমার পাছার
সাথে হাঁটু ঘষছিস কেন? আমার মনে হয়
তোর পায়ে মশা কামড়াচ্ছে, ঠিক আছে
তুই ঘরে যা”।
ঘটনা-৩:
একবার ছোট-মা’র পিঠের শিড়দাঁরায় খুব
ব্যাথা হ’ল। সে আমাকে ডেকে তার
পিঠে একটা ওষুধ মালিস করে দিতে
বললো। ছোট-মা বিছানায় উপুড় হয়ে শুয়ে
পিঠের উপর থেকে শাড়ি সরিয়ে দিল।
তারপর সামনে থেকে ব্লাউজের হুকগুলো
খুলে দিয়ে আমাকে ব্লাউজ উপরে
উঠিয়ে নিতে বললো। ওর খোলা পিঠ
দেখে তো আমার অবস্থা কাহিল, কি
সুন্দর ফর্সা পিঠ! আমি যখন পিঠে ওষুধ
লাগাতে যাচ্ছি সে বাধা দিয়ে বলল,
“এই বাবু, দাঁড়া, করছিস কি?” আমি
থমকালাম। ছোট-মা মুখ ঘুড়িয়ে আমার
দিকে তাকিয়ে বলল, “ব্রা’টা নষ্ট হয়ে
যাবে না? ওটা খুলে নে, গাধা
কোথাকার!” আমার বুক এতো জোরে ধরফর
করছিল যে আমার মনে হলো ঝোট-মা
সেটা শুনতে পাচ্ছে। আমি কাঁপা হাতে
ব্রা’র হুক খুলে দিলে ছোট-মা’র পুরো
পিঠ উদোম হয়ে গেল। সে দৃশ্য জিবনেও
ভুলবার নয়। এই এতদিন পরেও এখন সে দৃশ্য
মনে পড়তেই আমার শরির গরম হয়ে যাচ্ছে,
আর তখন কি হয়েছিল সেটা তোমরা
ঠিকই বুঝতে পারছো।
আমি ছোট-মা’র সুন্দর মোলায়েম পিঠে
ওষুধ মালিশ করতে লাগলাম। ছোট-মা
উপুড় হয়ে শোয়াতে ওর দুধগুলো বিছানার
সাথে চাপ লেগে চ্যাপ্টা হয়ে
গিয়েছিল আর সেই চাপ লাগা দুধের কিছু
অংশ পাঁজরের কিনার দিয়ে দেখা
যাচ্ছিল। আমার ভিতরের পশুটা জেগে
উঠে ছটফট করছিল, তাই আমি আর লোভ
সামলাতে না পেরে আমার হাত একটু একটু
করে নিচের দিকে নামাচ্ছিলাম যাতে
একটু হলেও ছোট-মা’র সুডৌল দুধের স্পর্শ
পেতে পারি। কিন্ত তা আর হলো না,
ছোট-মা ঠিকই আমার চালাকি বুঝে
ফেলল আর বলল, “এই ক্ষুদে শয়তান, আমার
শুধু পিঠে ব্যাথা, পাঁজরে নয়, আমার
সারা শরিরে লগিয়ে শুধু শুধু ওষুধ নষ্ট
করার দরকার নেই”।
ঘটনা-৪:
একদিন আমার বাসায় উপস্থিতিতে ছোট-
মা গোসল করতে গিয়ে দেখে যে সে
ব্রা নিতে ভুলে গেছে। সে বাথরুম
থেকেই আমাকে ডেকে তাকে একটা
ব্রা দিয়ে আসতে বলল। আমি ছোট-মা’র
ঘর থেকে একটা লাল রঙের ব্রা এনে ডাক
দিলে ছোট-মা বাথরুমের দরজা সামান্য
ফাঁক করে হাত বের করে দিল ব্রা’টা
নেওয়ার জন্য। কিন্তু আমি ছোট-মা’র
উলঙ্গ দেহ একটু হলেও দেখার জন্য ব্রা’টা
তার হাতে না দিয়ে ইচ্ছাকৃত ভাবে
দরজাটা আরেকটু ধাক্কা দিলাম এবং
দরজাটা সরে গিয়ে বেশ খানিকটা
ফাঁকা হয়ে গেল। ছোট-মা’র শরির
পুরোপুরি নগ্ন এবং আমি ওর দুধের কিছু
অংশ পরিষ্কার দেখতে পারলাম। ছোট-
মা ছোঁ মেরে আমার হাত থেকে ব্রা’টা
ছিনিয়ে নিয়ে দরজা আরেকটু চাপিয়ে
নিয়ে খুব শান্ত কন্ঠে বলল, “বাবু, তোমার
মনে রাখা উচিৎ যে, কেউ বাথরুমে
থাকলে সে হয়তো ন্যাংটো থাকতে
পারে, দুষ্টুমি করে এভাবে দরজায়
ধাক্কা দেয়া ঠিক না”। তারপর সে
দরজাটা বন্ধ করে দিল।
ছোট-মা একটুও রাগ করলো না দেখে আমি
খুব অবাক হয়েছিলাম।
ঘটনা-৫:
এরপরে আরেকদিন ছোট-মা বাথরুমে
গোসল করার সময় হঠাৎ আমাকে ডাকলো।
আমি গিয়ে দেখি বাথরুমের দরজা
খোলা আর ছোট-মা শুধু পেটিকোট পরে
দাঁড়িয়ে আছে। গায়ের ব্লাউজ খুলে শুধু
তোয়ালে দিয়ে দুধগুলো ঢেকে
রেখেছে। আমি গেলে মেঝেতে বসে
আমাকে বলল, “দেখতো বাবু, পিঠে আমার
হাত সব জায়গায় যায়না, বেশ ময়লা
জমেছে, তুই একটু সাবান আর মাজুনি
দিয়ে আমার পিঠটা একটু ভাল করে ঘষে
দে না সোনা”। আমি মাজুনি নিয়ে তার
সাথে সাবান ঘষে লাগালাম আর ছোট-
মা’র পিঠে লাগাতে গেলাম। ছোট-মা
আমার দিকে তাকিয়ে মিটিমিটি
হাসি দিয়ে বললো, “বাবু, তুই এখন আর
সেই ছোট্ট খোকাটি নস, বেশ বড় হয়েছিস,
আগে আমার পিঠটা পানি দিয়ে তো
ভিজিয়ে নে, তারপরে না সাবানমাখা
মাজুনি ঘষবি”। ছোট-মা সামনের দিকে
হামা দিয়ে বসেছিল, ওর হাঁটু বুকের
সাথে চেপে বসায় দুধগুলো চাপ লেগে
একটু একটু বাইরে বেড়িয়ে এসেছিল আর
আমি সেই ফুলে বেরনো ফর্সা দুধের অংশ
দেখে পাগল হয়ে গিয়েছিলাম। ফলে
নিজেকে সামলাতে না পেরে আমি
ছোট-মা’র পিঠ ঘষা শেষ করে পাঁজরের
দিকে ঘষতে লাগলাম যাতে ওর নরম
দুধের একটু ছোঁয়া পাই। আমি খুব দ্রুত
আমার হাত নিচের দিকে নামিয়ে
দিলাম আর আমার আঙুলে ঠিকই আমি ওর
দুধের স্পর্শ পেলাম, কি পেলব সে স্পর্শ!
ছোট-মা আমার দিকে মুখ ঘুড়িয়ে
স্বাভাবিক কন্ঠে বলল, “বাবু, তোকে
এতো সামনের দিকে ঘষতে হবেনা, তোর
হাত নিষিদ্ধ বস্তু স্পর্শ করছে। তুই
দেখছি দিন দিন খুব বেশি দুষ্টু হয়ে
যাচ্ছিস”।
ঘটনা-৬:
একবার ছোট-মার খুব পেটে ব্যাথা করতে
লাগল। আমি ডাক্তারের দোকান থেকে
পেটের ব্যাথা কমানোর ওষুধ এনে
দিলাম কিন্তু তাতে কোন কাজ হলোনা,
কিছুতেই ব্যাথা কমছে না দেখে ছোট-
মা আমাকে সরষের তেলে রসুন দিয়ে
গমে করে এনে পেটে মালিম করে
দিতে বললো। আমি দ্রুত রসুন দিয়ে তেল
গরম করে এনে ওর পাশে বসলাম। ছোট-মা
পেটের উপর থেকে শাড়ি সরিয়ে
আমাকে তেল মালিশ করে দিতে
বললো। ছোট-মার রেশম কোমল পেলব পেট
দেখে তো আমার সেক্স মাথায় উঠে
গেল। কি সুন্দর নরম আর ফর্সা পেট, আর
নাভির গর্তটা কি সুন্দর গভির। আমার
তখুনি ছোট-মা’র সুন্দর পেটে তেল
মালিশের পরিবর্তে চাটতে ইচ্ছে করতে
লাগলো। যাই হোক, আমি আঙুলের ডগা
সাবধানে গরম তেলে চুবিয়ে ছোট মার
অসম্ভব সুন্দর পেটে মালিশ করে দিতে
লাগলাম। নাভির গর্তটা এতো গভির আর
সুন্দর যে আমি নিজের অজান্তেই
সেখানে আঙুল নিয়ে নাভির গর্তে
ঘুড়াতে লাগলাম। ওর ব্যাথা আরো বেড়ে
গেল আর বিশেষ করে তলপেটের দিকে
ব্যাথাটা বেশি ছিল। ফলে ছোট-মা
আমাকে আরেকটু তলপেটের দিকে তেল
মালিশ করে দিতে বললো। সেই সাথে
শাড়িতে তেল লেগে যাবে বলে
নিজেই পেটিকোটের রশি নিচের
দিকে টেনে নামিয়ে তলপেটের
অনেকখানি আলগা করে দিলো।
ছোট-মা’র তলপেটের অংশ দেখে আমার
তো অবস্থা কাহিল। নুনুটা শক্ত লোহা
হয়ে গেছে অনেক আগেই, বুকটাও ধরফর
করতে লাগলো। আমার হাত পা কাঁপতে
লাগলো, কিন্তু মাথাটা ঠিকই কাজ
করছিল। আমার ভিতরের নারিখেকো
পশুটা জেগে উঠলো আর আমিও ছোট-
মাকে সাহায্য করার ছুতোয়
পেটিকোটের ভিতরে আঙুল দিয়ে
নিচের দিকে টান দিলাম। ছোট-মা
ব্যাথার ঘোরে ছিল, আমার টানায়
পেটিকোট এতো নিচে নেমে গেল যে
ওর তলপেটের নিচে ছোট ছোট বালসহ
বেশ কিছু অংশ বের হয়ে গেল। হঠাৎ
ছোট-মা বুঝতে পারলো যে আমাকে না
থামালে আমি হয়তো ওর ভুদাটাই আলগা
করে ফেলবো।
সাথে সাথে ছোট-মা পেটিকোটের
সামনের অংশ চেপে ধরে আমাকে বলল,
“বাবু, তোর মতলবটা কিরে? তুই কি
আমাকে ন্যাংটা করে ফেলবি নাকি?
এতো জোরে টানছিস কেন, দেখছিস না
আমার লজ্জা টজ্জা সব বের হয়ে যাচ্ছে,
গাধা কোথাকার!”
ঘটনা-৭:
আবার একবার ছোট-মা’র খুব জ্বর হলো।
মাঝরাতের দিকে ওর শরিরে
তাপমাত্রা খুব বেড়ে গেল, প্রায় ১০৪
ডিগ্রি। শিতে ছোট-মা’র শরির ঠকঠক
করে কাঁপতে লাগলো। আমি ২/৩টা কম্বল
চাপিয়ে দিয়েও ছোট-মা’র শরির গরম
করতে পারলাম না। অবশেষে ছোট মা
জ্বরে কাঁপতে কাঁপতে আমাকে ওর
কম্বলের মধ্যে ঢুকতে বলল। আমি কম্বলের
মধ্যে ঢুকলে ছোট-মা আমাকে কাছে
টেনে নিল আর আমাকে খুব শক্ত করে
জড়িয়ে ধরলো। জিবনে এই প্রথমবারের
মত আমি ছোট-মা’র নিটোল নরম দুধের
স্পর্শ পেলাম। জোরে জড়িয়ে ধরার
ফলে ছোট-মা’র দুধ আমার বুকের সাথে
লেপ্টে রইল। মুহুর্তে আমার শরির গরম
হয়ে গেল আর আমার নুনুটা খাড়িয়ে টনটন
করতে করতে উপর দিকে উঠে এলো।
ফলে যা হওয়ার তাই-ই হলো, আমার শক্ত
নুনু ছোট-মা’র রানের সাথে চেপে রইল।
ছোট-মা তখনও কিছু বুঝতে পারেনি, একটু
পর ছোট-মা যেই তার একটা হাঁটু একটু
উপরে তুলেছে অমনি আমার খাড়ানো
নুনুটা ছোট-মা’র ভুদায় গিয়ে খোঁচা
দিতে লাগলো। ছোট-মা’র অভিজ্ঞতায়
সে ঠিকউ ঘটনা বুঝতে পারলো, সাথে
সাথে নিজের কোমড়টা একটু পিছিয়ে
নিয়ে বললো, “বাবু, তোর কিছু একটা
একটা উল্টাপাল্টা লাগছে, যা ঘরে
গিয়ে আন্ডারওয়্যার পরে আয়।
তাড়াতাড়ি আসবি, তোর শরিরের গরম
আমার খুব আরাম লাগছে। দিনে দিনে তুই
শয়তানের বাদশা হয়ে যাচ্ছিস”।
ঘটনা-৮:
একদিন ছোট-মা আর আমি ড্রইংরুমে
টিভি দেখছিলাম। ছোট-মা সোফায় বসা
আর আমি মেঝেতে ছোট-মা’র পায়ের
সাথে পিঠ ঠেকিয়ে বসেছিলাম। কারন,
ওভাবে বসলেই ছোট-মা আমার মাথার
রেশম চুলে আঙুল চালাতো, যা আমার খুব
ভাল লাগতো। সেদিনও ছোট-মা আমার
মাথার চুলে আঙুল চালাচ্ছিলো। বেশ
কিছুক্ষন পর আমি উল্টো ঘুরে ছোট-মা’র
কোলের দিকে মুখ করে বসলাম আর ওর
রানের উপর মুখ দিয়ে রইলাম। ভাবখানা
এমন যে ওভাবে আমার মাথায় আঙুল
বুলিয়ে নিতে আমার খুব ভাল লাগছে।
প্রকৃতপক্ষে লাগছিলও তাই, কিন্তু আমার
উদ্দেশ্য ছিল ভিন্ন। ছোট মা দুই হাতের
আঙুলে আমার মাথার চুল চিরুনি করে
দিচ্ছে আর আমি ক্রমেই আমার থুতনি ওর
দুই রানের মাঝে চাপ দিতে লাগলাম।
কিছুক্ষনের মধ্যেই আমার মুখ ওর দুই
রানের মধ্যে ঢুকে গেল। আমি ছোট-মা’র
রানের সাথে আমার মুখ একটু একটু ঘষাতে
লাগলাম। ছোট-মা দুই রান একটু ফাঁক করে
আমার মুখের জন্য জায়গা করে দিলো।
ইচ্ছাকৃতভাবেই আমি আরেকটু সামনের
দিকে ঝুঁকে গেলাম আর আমার মুখ প্রায়
ওর ভুদার কাছে চলে গেল। আমি ওর
কুঁচকির পাশ দিয়ে আমার মুখ ঘষতে
লাগলাম। আমার উদ্দেশ্য ছিলো,
অনেকদিন সেক্স উপবাসি ছোট-মা হয়তো
উত্তেজিত হয়ে আমাকে আরেকটু কাছে
যাওয়ার সুযোগ দিবে, আর একবার যদি
আমাকে ওর ভুদার সাথে মুখ ঘষাতে দেয়
তখন ক্রমান্বয়ে আরো অনেক কিছুর সুযোগ
এসে যাবে যার শেষ পরিনতি চুদাচুদি।
কিন্তু আমি যেই মাত্র আমার মুখ আরেকটু
ঠেলে ছোট-মা’র ভুদার উপর ঘষা দিলাম,
সে সাথে সাথে আমার মাথা ঠেলে
সরিয়ে দিয়ে বলল, “বাবু একটু ওঠ তো, উফ্
খুব বাথরুম পেয়েছে”। এই বলে সে দ্রুত
উঠে বাথরুমের দিকে চলে গেল।
ঘটনা-৯:
একবার আমরা রিক্সা করে যাচ্ছিলাম।
রাস্তাটা ছিল ভাঙাচোরা, ফলে প্রচন্ড
ঝাঁকুনি হচ্ছিল, মাঝে মাঝে রিক্সা
এমনভাবে দুলছিল মনে হচ্ছিল আমরা
ছিটকে পড়ে যাবো। ছোট মা ঝাঁকি
সামলাতে দুই হাত উপরে তুলে রিক্সার
হুড ধরে রেখেছিল। ফলে ছোট-মা’র
খাড়া খাড়া দুধগুলো অরক্ষিতভাবে
দুলছিল। আমার মাথায় শয়তান ভর করলো,
আমি আমার হাত এমনভাবে রাখলাম
যাতে আমার কনুই ছোট-মা’র দুধের সাথে
ঘষা লাগে। ঝাঁকুনির সুযোগে আমি
কয়েকবার কনুই দিয়ে ছোট-মা’র দুধ স্পর্শ
করলাম, এবং শেষ পর্যন্ত ইচ্ছাকৃতভাবে
কনুই দিয়ে ওর নরম দুধে খুব জোরে চাপ
দিলাম। ছোট-মা মুখ ঘুড়িয়ে আমার
কানের কাছে মুখ এনে, যাতে
রিক্সাওয়ালা শুনতে না পায় সেভাবে
ফিসফিস করে বললো, “বাবু, তুই তো
দুষ্টামির চরম সিমায় পৌঁছে গেছিস
দেখছি। তোর কনুই দিয়ে কি করছিস,
ভাবছিস আমি ভুঝতে পারছি না? থাম
বলছি, না হলে ঘুষি মেরে তোর নাক
ফাটিয়ে দেবো”।
ঘটনা-১০:
ছোট-মা’র প্রশ্রয় পেয়ে পেয়ে ততদিনে
আমার সাহস অনেক বেড়ে গেছে। যখন
তখন তাকে উত্যক্ত করতে আমার দ্বিধা
করেনা। কারন, বিভিন্ন ঘটনার মধ্য
দিয়ে আমি ততদিনে বুঝে গেছি যে
আমি যা-ই করিনা কেন সে আমার উপর
রাগ করেনা বা বিরক্ত হয়না। সুতরাং
আমিও নতুন নতুন ফন্দি ফিকির করে
তাকে আরো নিবিড়ভাবে কাছে পেতে
চেষ্টা করতে থাকি। সেবার ছোট-মা
আমাকে নিয়ে সিনেমা দেখতে গেল,
প্রসঙ্গত উল্লেখ করা উচিৎ যে ছোট-মা’র
সিনেমা দেখার খুব নেশা ছিল। আর
সেটাও যখন তখন নয়, সে দেখতো নাইট
শো, অর্থাৎ রাত ৯টা-১২টা। আমার মনে
পড়ে ছবিটার নাম ছিল “লাঠিয়াল”,
আমরা লাইনের একেবারে শেষ মাথার
দুটো সিটে বসলাম। ছোট বসলো
একেবারে শেষেরটায় আর আমি তার ডান
পাশে।
ছোট-মা’র পাশে বসে ওর শরিরে হাত
লাগানোর জন্য আমার মনটা আঁকুপাঁকু
করছিল। কি করা যায় ভাবতে ভাবতে
একটা আইডিয়া পেয়ে গেলাম। কিছুক্ষণ
পর আমি ছোট-মাকে বললাম, “ছোট-মা
আমার এই ছবি ভাল্লাগছে না, চলো
বাসায় যাই, আমার খুব ঘুম পাচ্ছে”। ছোট-
মা তখন ছবির কাহিনির গভিরে ঢুকে
গেছে। পর্দা থেকে চোখ না সরিয়েই
বললো, “কি বলিস, সুন্দর ছবি, ঠিক আছে
তোর ভাল না লাগলে তুই আমার কাধেঁ
মাথা রেখে ঘুমা”। ব্যস আমার উদ্দেশ্য
সফল। আমি দুই হাতে ছোট-মা’র গলা
জড়িয়ে ধরে ওর ডান কাঁধে মাথা রেখে
ঘুমানোর ভান করলাম।
বেশ কিছুক্ষণ পর আমি ঘুমের ঘোরে করছি
এরকম ভান করে আমার দুই হাতের বাঁধন
আলগা করে দিলাম। তারপর আমার ডান
হাত একটু একটু করে ঝুলিয়ে দিতে দিতে
লাগলাম। একসময় আমার ডান হাত ওর কাঁধ
থেকে খসে পড়ল আর আমার হাতের তালু
ওর বাম দুধের উপর জায়গা পেল। আমি
মাঝে মধ্যে নড়াচড়ার ফাঁকে আমার
হাতের তালুতে ছোট-মা’র বাম দুধে চাপ
দিচ্ছিলাম এবং ঘষাচ্ছিলাম। ছোট-মা
তখন সিনেমায় বিভোর, সে কিছু বলছে
না দেখে আমি ইচ্ছে করেই আমার
হাতের চাপ বাড়ালাম, বেশ নরম অনুভুতি
পাচ্ছিলাম। তবুও ছোট-মা কিছু বলছে না
দেখে আমার সাহস বেড়ে গেল আর ওর
বাম দুধটা চেপে ধরে জোরে জোরে ২/৩
টা টিপা দিলাম। ছোট-মা হুঁশ ফিরে
পেয়ে আমাকে ধাক্কা দিয়ে বললো, “এই
দুষ্টু, তোর ঘাড়ে শয়তান ভর করেছে, চল
বাসায় যাই”। আমাকে নিয়ে সে বাসায়
ফিরে এলো।
পরের দিন এই নিয়ে ছোট-মা অনুযোগ
করে আমাকে বললো, “উফ্ বাবু, তুই তো
দেখলি না, অসাধারণ ছবি। তোর জন্যেই
শেষ পর্যন্ত দেখতে পারলাম না। ইস্
শেষে যে কি হলো জানাই হরো না
আমার”। আমি বললাম, “তো এতোই যখন
ভাল লেগেছিল, দেখেই আসতে শেষ
পর্যন্ত, ছবি শেষ না করে তোমাকে চলে
আসতে কে বলেছিল?” ছোট-মা আমার
দিকে তাকিয়ে মিটিমিটি হাসতে
হাসতে বললো, “তাই না? তুই যা শুরু
করেছিলি, বাব্বা ছবি শেষ করতে
গেলে যে আর কি করতি। দিনে দিনে
তো তুই একটা পাজির পা-ঝাড়া হচ্ছিস”।
এই রকম আরো অনেক ঘটনা আছে যেসব
ঘটনায় একবার মনে হয় ছোট-মা আমাকে
দিয়ে চুদিয়ে তার অতৃপ্তি মেটাতে
চাইছে কিন্তু পরমুহুর্তেই যখন আমি সেই
সুযোগে অগ্রসর হতে যাচ্ছি তখনই ছোট-মা
কৌশলে আমাকে আর বেশিদুর অগ্রসর
হতে বাধা দিচ্ছে। আমার মনে হয় ছোট-
মা এক বিরাট দ্বিধার মধ্যে ছিল।
মানসিক দিক থেকে সে আমার কাছ
থেকে পরিপূর্ন সুখ পেতে চাইছিলো, যে
কষ্ট সে কাকার অনুপস্থিতিতে পাচ্ছিল।
কিন্তু আমাদের সম্পর্ক আর আমার নবিন
বয়স তাকে নিবৃত করতে বাধ্য করছিলো।
কিন্তু সে বুঝতে পারছিল না যে তার এই
আচরন আমাকে তার প্রতি আরো বেশি
আকৃষ্ট করে তুলছিলো, এক অজানা আকর্ষন,
অদেখা ভুবন, অচেনা জগৎ আমাকে আরো
গভিরভাবে টানছিল, আমি যেন সেই
আনন্দ উপভোগ করার জন্য ক্রমেই মরিয়া
হয়ে উঠছিলাম। আর সবসময় তার সেই
মনোবলকে পরাজিত করে আমার দৈহিক
যৌনবাসনা চরিতার্থ করার জন্য বিভিন্ন
কৌশল বের করছিলাম।
আমি ইচ্ছে করলেই যখন তখন জোর করে
আমার ইচ্ছে পূরন করতে পারতাম কিন্তু
সেটা আমার চরিত্রের বিপরিত, আমি
ধর্ষনকে ঘৃনা করি। আর ছোট-মা’র
ব্যাপারে তো একথা ভাবাও সম্ভব নয়।
ধর্ষন কখনো নিষ্ঠুরতা ছাড়া ভাল কিছুর
জন্ম দিতে পারেনা। তুমি যদি কাউকে
ধর্ষন করো, তুমি শুধু মাল আউট করা ছাড়া
এর মধ্যে থেকে তেমন কোন আনন্দ তো
পাবেইনা বরং জিবনে আর কখনো সেই
মেয়েটাকে ছুঁয়েও দেখতে পারবেনা,
যা করার একবারই করতে পারবে।
তাছাড়া ধরা পড়লে ফাঁসি। সুতরাং
আমি কখনো ধর্ষনের কথা ভাবিনা। আমি
বিশ্বাস করি স্বাভাবিকভাবে
মেয়েদের স্বইচ্ছায় তাদেরকে চুদতে,
যাতে তাকে দির্ঘদিন ধরে চুদতে পারি
আর মজাও পেতে পারি পুরোদমে।
সেজন্যেই ছোট-মাকে তার নিজের
ইচ্ছায় চুদার জন্য বিভিন্ন কৌশল ভাবতে
থাকি। অবশেষে একটা দারুন বুদ্ধি পেয়ে
যাই আর সেটাতেই শেষ পর্যন্ত ছোট-
মাকে চুদার রাস্তা পরিষ্কার হয়।
চুড়ান্ত ঘটনা:
আমি একটা উত্তেজনাকর খবর চাইছিলাম
যেটা হবে ছোট-মাকে চুদার আমার
কৌশলের চুড়ান্ত হাতিয়ার। আমি
মরিয়া হয়ে একটা খবর খুঁজছিলাম। আর
শেষ পর্যন্ত একটা সাংঘাতিক
উত্তেজনাকর খবর তৈরি হলো আর আমিও
সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে ভুল করলাম না।
আন্ত-বিশ্ববিদ্যালয় কার্টুন
প্রতিযোগিতা চলছিল। আমিও ওকজন
প্রতিযোগি হিসাবে আমার আঁকা কিছু
কার্টুন জমা দিয়েছিলাম (তোমাদের
কানে কানে বলি, ওগুলি আমার আঁকা
ছিল না, আমার এক বন্ধুর ছোট ভাইয়ের
আঁকা চুরি করেছিলাম)। চুড়ান্ত
ফলাফলের দিন আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে
গেলাম এবং একটা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে
ফলাফল ঘোষণা করা হল ও পুরষ্কার বিতরণ
করা হল। সৌভাগ্যক্রমে আমি চ্যাম্পিয়ন
ট্রফিটা পেয়ে গেলাম। সাথে একটা
মেডেল আর সার্টিফিকেট।
সকাল ১০টার দিকে অনুষ্ঠানটা শুরু হয়ে
১২টার মধ্যে পুরষ্কার বিতরণের মাধ্যমে
শেষ হয়ে গেল। আমার প্ল্যান
বাস্তবায়নের জন্য আমি আরো ১ ঘণ্টা
বন্ধুদের সাথে আড্ডা মেরে কাটালাম।
কারণ আমি জানতাম ছোট-মা দেড়টার
দিকে গোসলে যায়। ভাবলাম দেখা
যাক বিড়ালের ভাগ্যে শিকে ছেঁড়ে
কিনা। আমি ১:৪৫ মিনিটে বাসায়
পৌছে কলিং বেল বাজালাম। আমার
বুকের মধ্যে ধরাস ধরাস করছিল। এত কষ্ট
করে এতো আয়োজন, এতো চেষ্টা, এতো
সুন্দর প্ল্যান সব মাঠে মারা যাবে, যদি
ছোট-মা দরজা খোলে। আমি পরপর দুইবার
বেল বাজাবার পরও যখন দরজা খুলল না,
ভিতরে ভিতরে আমার মনটা খুশিতে
ভরে উঠলো। এখন সঠিকভাবে সাহস করে
সব কিছু করতে পারলে হয়।
বাসার বাইরের দিকের দরজায় অটো-লক
লাগানো ছিল, যেটা ভিতর থেকে একটা
নব টিপ দিলেই আটকে যায় আর বাইরে
থেকে চাবি দিয়ে খুলতে হয়। আমার
কাছে সবসময় একটা চাবি থাকতো, আমি
অনায়াসেই তালা খুলে ভিতরে ঢুকলাম।
ছোট-মাও জানতো যে আমার বাসায়
ঢুকতে সমস্যা হবেনা সেজন্যেই বেলের
শব্দ শুনেও সে বাথরুম থেকে বরে হয়নি।
আমি দরজা বন্ধ করেই চেঁচিয়ে চেঁচিয়ে
খুব উত্তেজিত কন্ঠে ছোট-মাকে ডাকতে
লাগলাম। আমি এমন ভান করছিলাম যেন
বিশ্ব জয় করে ফেলেছি। ছোট-মা বাথরুম
থেকেই সাড়া দিলো আর আমাকে
অপেক্ষা করতে বলল। সুতরাং আমার
প্ল্যান অনুযায়ী আমি কাপড় চোপড় ছেড়ে
একটা লুঙ্গি আর গেঞ্জি পড়ে অপেক্ষা
করতে লাগলাম ছোট-মা কখন বাথরুম
থেকে বেরোয়।
বাথরুমের একটু দুরেই ডাইনিং স্পেস,
আমি চেয়ারে বসে আমি চিৎকার করতে
লাগলাম, “ছোট-মা, তাড়াতাড়ি বের হও,
দেখো আমি কি পেয়েছি, এটা শুধু
তোমার জন্য, তাড়াতাড়ি দেখবে এসো,
বেরোও না, ছোট-মা, তোমাকে ২ মিনিট
সময় দিলাম, এর মধ্যে না বেরোলে কিন্তু
আমি দরজা ভেঙে ফেলবো বলে দিলাম।
আমি গুনছি, বেরোও বলছি, তোমাকে
দেখাবো বলে আমি কত দুর থেকে
দৌড়াতে দৌড়াতে আসলাম আর তুমি
কিনা…আমি গুনছি কিন্তু ১…২…৩…৪…৫…
৬…৭…৮…৯…১…৪..৫…৭…৩…৬..৪…৭…৮…৩…৫…
২…৫…৩।
ঠিক এই সময়ে আমি বাথরুমের দরজার
ছিটকিনি খোলার শব্দ পেলাম আর
সেইসাথে বাথরুমের দরজাটা খুলে গেল।
হায় আল্লা! ছোট-মাকে যে কি সুন্দর
লাগছিল! এইমাত্র গোসল করা ছোট-মাকে
ঠিক জুঁই ফুলের মত তরতাজা লাগছিল।
একটা তোয়ালে মাথায় প্যাঁচানো আর
দুধের উপর থেকে হাঁটু পর্যন্ত একটা বড়
তোয়ালে পেঁচিয়ে পরা, আমার
অনুমানের সাথে সম্পূর্ণ মিলে গেলো।
আমি জানতাম যে আমি বাসায় না
থাকলে ছোট-মা পড়ার জন্য কাপড় নিয়ে
বাথরুমে ঢোকে না। রুমে গিয়ে পোশাক
বদলায়। ছোট-মার উলঙ্গ কাঁধ আর পিঠের
অর্ধেক দেখামাত্র আমার মাথায় আরো
রক্ত চড়ে গেল। তোয়ালের উপর দিয়েও
ওর খাড়া খাড়া দুধগুলো পরিষ্কার বোঝা
যাচ্ছিল।
মেডেলটা আমার গলায় ঝুলানো আর
ট্রফিটা রেখেছি ডাইনিং টেবিলের
উপরে। আমি আমার প্ল্যান মোতাবেক
ছোট-মাকে কিছু ভালো করে বুঝে উঠতে
না দিয়েই আমার গলার মেডেলটা
দেখিয়ে বললাম, “ছোট-মা দেখো আমি
জিতেছি, হা-হা-হা ঐ দেখো ট্রফি,
আমি চ্যাম্পিয়ান, হা-হা-হা”। আর কোন
কথা না বলে আমি যেটা করলাম সেটা
ছোট-মা কল্পনাও করতে পারেনি। আমি
ছুটে গিয়ে ছোট মার কোমড়ের নিচে দুই
হাতে জড়িয়ে ধরে এক ঝটকায় উপরে
তুলে ফেললাম আর ধেই ধেই করে নাচতে
লাগলাম। সেই সাথে চেঁচিয়ে চেঁচিয়ে
বলতে লাগলাম, “ছোট-মা আজকের দিনটা
আমার, হা হা হা হা হা হাহ হা হা, আমি
চ্যাম্পিয়ন হয়েছি, ওহো হো হো হো হো,
কত দিন ধরে আমি স্বপ্ন দেখেছি, আজ
সেটা সার্থক হলো, হা হা হা হা হা
হা”।
ছোট-মাকে শুন্যে তুলে আমি ধেই ধেই
করে নাচতে লেগেছি আর ছোট-মা ভয়
পেয়ে দুই হাতে আমার মাথা ধরে রেখে
কি বলছে সেদিকে আমার কোন খেয়াল
নেই, আমি আমার উদ্দেশ্য পূরনে মরিয়া
হয়ে উঠেছিলাম।


hot
ছোট-মাকে উঁচুতে
ওঠানোর ফলে ওর দুধগুলো আমার মুখের
সামনে ঝুলছিল, আমি সমানে আমার মুখ
ওর দুধের সাথে ঘষাচ্ছিলাম আর চিৎকার
করছিলাম। পরে খেয়াল করলাম ছোট-মা
আমা
লাইক বা কমেন্ট না করলে
পরবর্তীতে আর কোন চটি গল্প বা গরম
ছবি দেখতে পারবেন না।তাই এখনি লাইক
করুন।


Bangla Choti Story বাংলা চটির বিশাল ভান্ডার - Click here and video

No comments:

Post a Comment