Tuesday, August 30, 2016
Monday, August 29, 2016
Saturday, August 27, 2016
Friday, August 26, 2016
বেশীক্ষন সেক্স করার প্রাকৃতিক উপায়
বেশীক্ষন সেক্স করার প্রাকৃতিক উপায়
বৈবাহিক জীবনে অনেক পুরুষই কাঙ্খিত সময় পর্যন্ত সঙ্গীনির সাথ সহবাস করতে পরেন না। ফলে স্ত্রীর চাহিদা পরিপূর্ণ ভাবে পূরণে ব্যার্থ হন। অনেকে ডাক্তারের সরণাপন্ন হয়েও কোন সুফল পান না। এই সমস্যা দূর করতে পারেন প্রাকৃতিক কিছু নিয়মে। আসুন জেনে নেই সেগুলো:* পদ্ধতি ১:- চেপে/টিপে (স্কুইজ) ধরা:
এ পদ্ধতির ফলে কিছুক্ষনের জন্য লিঙ্গের দৃঢ়তা হারাবেন। কিন্তু ৪৫ সেকেন্ড পুর পুনরায কার্যক্রম চালু করলে লিঙ্গ আবার আগের অবস্থা ফিরে পাবে।
স্কুইজ পদ্ধতি এক মিলনে আপনি যতবার খুশি ততবার করতে পারেন। মনে রাখবেন সব পদ্ধতির কার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করা বোকামী হবে।
* পদ্ধতি ২:- সংকোচন (টেনসিং):
মিলনকালে যখন অনুমান করবেন বীর্য প্রায় স্থলনের পথে, তখন আপনার সকল যৌন কর্যক্রম বন্ধ রেখে অন্ডকোষের তলা থেকে পায়ুপথ পর্যন্ত অঞ্চল কয়েক সেকেন্ডের জন্য প্রচন্ড শক্তিতে খিচে ধরুন। এবার ছেড়ে দিন। পুনরায কয়েক সেকেন্ডের জন্য খিচুনী দিন। এভাবে ২/১ বার করার পর যখন দেখবেন বীর্য স্থলনেরে চাপ/অনুভব চলে গেছে তখন পুনরায় আপনার যৌন কর্ম শুরুকরুন।
সংকোচন পদ্ধতি আপনার যৌন মিলনকে দীর্ঘায়িত করবে। আবারো বলি, সব পদ্ধতির কার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্ত করা বোকামী হবে।
* পদ্ধতি ৩:-
এ পদ্ধতিটি বহুল ব্যবহৃৎ। সাধারনত সব যুগল এ পদ্ধতির সহায়তা নিয়ে থাকেন। এ পদ্ধতিতে মিলনকালে বীর্য স্থলনের অবস্থানে পৌছালে লিঙ্গকে বাহির করে ফেলুন অথবা ভিতরে থাকলেও কার্যকলাপে বিরাম দিন। এই সময়ে আপনি আপনাকে অন্যমনস্ক করে রাখতে পারেন। অর্থ্যৎ সুখ অনুভুতি থেকে মনকে ঘুরিয়ে নিন।যখন অনুভব করবেন বির্যের চাপ কমে গেছে তখন পুনরায় শুরু করতে পারেন।
বিরাম পদ্ধতির সফলতা সম্পুর্ন নির্ভর করে আপনার অভ্যাসের উপর। প্রথমদিকে এ পদ্ধতির সফলতা না পাওয়া গেলেও যারা যৌন কার্যে নিয়মিত তারা এই পদ্ধতির গুনাগুন জানেন। মনে রাখবেন সব পদ্ধতির কার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওযার চিন্তা করবেন না।
প্রথম সহবাসকে মধুর করার গোপন উপায়!
প্রথম সহবাসকে মধুর করার গোপন উপায়!
বিয়ে ঠিক হয়ে গিয়েছে! আংটি বদল পর্ব
মিটেছে৷ এবার ছাদনাতলায় বসার তোড়জোর৷ গায়ে হলুদ-বিয়ে আর বৌভাতের ডেট ঠিক
করা হবে৷ পাত্র হিসেবে আপনার কাজ কি?
# প্রথম করনীয়:
মোবাইল নম্বর এতদিনে অবশ্যই আদান-প্রদান
হয়েছে! এটা খুবই জরুরি। বিয়ের আগে অনেক কিছুই ফিক্স করা যাবে মোবাইলের
মাধ্যমে। মানসিক-শারীরিক অনেক বিষয় আলোচনায় আসবে যা বিয়ে পরবর্তী জীবনের
জন্য খুব প্রয়োজনীয়। অপশনালঃ বিয়ের ডেট ঠিক করা নিয়ে একটু বলি। অনেকেই
বিয়ের রাতে আবিস্কার করে যে তার নববধুর পিরিয়ড চলছে। সো এতদিনের “প্রথম
রাতে বিড়াল মারা”র প্ল্যান কুপোকাত। এটা যদিও খুব জরুরি কোন বিষয় না,
পিরিয়ড শেষ হয়ে যাবে সর্বোচ্চ ৩-৪ দিনের মধ্যে। তারপর প্ল্যানমাফিকৃতবে
মেয়ে বা আত্মীয়াদের মধ্যে কারও সহ্গে যদি ফ্রি থাকেন তবে একটা ট্রাই করা
যেতে পারে। যেমন, আপনার বউদি আছে, তাকে বলুন যেন বিয়ের সময় মেয়ের কোন
শারীরিক সমস্যা না থাকে। বউদিরা এই লাইনে “আকেলমন্দ”, তাই ইশারা বুঝে ঠিকই
হবুবধুকে পরবর্তী পিরিয়ডের ডেট জিজ্ঞেস করে সেভাবে বিয়ের ডেট ফিক্সে ভুমিকা
রাখতে পারেন। তারপরেও অনেক সময় বিয়ের টেনশনে অনেক সময় মেয়েদের অসময়ে
পিরিয়ড শুরু হয়ে যায়। তাই আবারও বলছি এটা বড় কোন ইস্যু না।
# দ্বিতীয় করনীয়:
হবু বধুর সঙ্গে খোলাখুলি মিশুন৷ মোবাইলে
কথাবার্তা যেহেতু শুরু হয়ে গিয়েছে। এইবার তার সঙ্গে শারীরিক বিভিন্ন বিষয়
নিয়ে আলাপ শুরু করুন। তবে রয়ে-সয়ে। সরাসরি প্রথম ১/২ দিনেই শুরু করলে
কিন্তু বিপদ। কীভাবে শুরু করবেন নিজেই চিন্তা করুন। মনে রাখবেন এই আধুনিক
যুগে মেয়েরা কিন্তু সবই জানে। জানার সোর্স আপনার মতই। এটাকে নেগেটিভলি
দেখার কিছু নাই। বরং পজেটিভলি দেখুন, ভাবুন তার এই জানা আপনার কাজকে সহজ
করে দেবে। তবে মেয়েরা জানলেও প্রকাশ করবে না, কারণ তার মনে ভয় কাজ করবে যে
আপনি তাকে ভুল বুঝতে পারেন। তাই প্রথম স্টেপ আপনি নিন। জানা বিষয় আলাপ শুরু
করুন, তবে তত্ত্বীয় বিষয়গুলি৷
# তৃতীয় করনীয়:
শারিরীক ভবে সুস্থ থাকুন ও শক্তিশালী হোন।
না, কোন বটিকা বা তেল মাখার দরকার নেই৷ স্রেফ মধু খান প্রতিদিন এক চামচ
করে। দুধে মিশিয়ে খেলে আরও ভালো। আর স্বাভাবিক খাবারতো খাবেনই। ভুড়িটাকে
বেশি বাড়তে দেবেন না। ফুলশয্যার রাতে ফার্স্ট ইম্প্রেশনটা খারাপ হয়ে যাবে
তাইলে। আর প্রচুর জল খান। চেহারা ফ্রেশ থাকবে। পররর্তী পর্বে আলাপ হবে
সরাসরি ফুলশয্যার রাতের প্রস্তুতি নিয়ে। কি কি কিনতে হবে আর সঙ্গে রাখতে
হবে।
# চতুর্থ করনীয়:
লুব্রিকেন্ট বা জেল কিনে রাখুন। ভালো কোন
ফার্মেসী থেকে লুব্রিকেন্ট কিনে রাখুন। বন্ধুরাও অনেক সময় গিফট দেয়, কিন্তু
সে আশায় বসে থাকলে বিপদ। এই লুব্রিকেন্ট বলতে গাড়ীর লুব্রিকেন্ট বুঝানো হয়
নি। এটা সার্জিক্যাল জেল। বড় ওষুধের দোকানে পাবেন৷ এই সার্জিকেল জেল না
পেয়ে অনেকে নারিকেল তেল, গ্লিসারিন ইত্যাদি ব্যবহার করে। এদুটোই কিন্তু
রাফ, ইভেন কনডম ফেটে যেতে পারে। গ্লিসারিন কখনও র’ অবস্থায় ইউজ করবেন না।
জল মিশিয়ে ব্যবহার করুন। তবে গ্লিসারিনের ব্যবহার সাধারণত নিরুৎসাহিত করা
হয়।
কেন ও কি ভাবে ব্যবহার করবেন: আমরা সবাই
কম বেশি জানি যে অনাঘ্রাতা মেয়েদের যৌনাংগের প্রবেশপথটা খুব সরু থাকে।
অর্থ্যাৎ চাইলেই সহজে সেখানে আপনার অঙ্গ প্রবেশ করবে না। এর সঙ্গে আছে
হাইমেন বা বা সতীচ্ছেদ বা পর্দার প্রতিরোধ। তাই প্রথমদিকে প্রবেশ করাতে
ব্যর্থ হয়ে অনেক হতাশ হয়ে পড়ে। এটা নিয়ে টেনশন না করে আপনি প্রথমে আপনার
এসাইনমেন্ট ঠিক করুন “প্রবেশ করাতে হবে”।এই সরু পথে জোর করেই প্রবেশ করতে
হবে, জোর করা মানেই শক্তি প্রয়োগ, এবং স্বাভাবিক ভাবেই এতে আপনার সংগীনি
ব্যাথা পাবে। তাই শক্তি প্রয়োগটা গোয়াড়ের মত না করে ভালোবাসার সঙ্গে করুন।
দুইস্থানেই জেল লাগিয়ে এবার চেষ্টা করুন, একদিনে না হলে দুইদিনে হবে। আরো
এক/দুইদিন বেশি লাগলেও পরিশ্রম কমবে, দুঃশ্চিন্তা কমবে, ব্যাথা কম পাবে,
শুরু করা যাবে তাড়াতাড়ি।
কিছু ভুল ধারণা, প্রথমতঃ অনেকে প্রথম
প্রবেশের সময় নববধুর কুমারীত্বের পরীক্ষা নেওয়ার ইচ্ছাও মনে মনে পোষন করে।
ভুলেও একাজ করবেন না। একটা প্রচলিত ধারণা আছে কুমারী বা অনাঘ্রাতা মেয়ে
মানেই সতীচ্ছেদ বা হাইমেন থাকবে, তাই স্বামীই সেটা বিদীর্ন করে বউনি করবে।
এটা এই যুগে হাস্যকর। সাইকেল চড়লে-দৌড়াদৌড়ি-খেলাধুলা করলে হাইমেন ফেটে
যাবেই, তাই সেটা ন্যাচারাল, স্বামীকে দায়িত্ব নিতে হবে না। কেউ হাইমেনের
উপস্থিতি না পেলে আবার নববধু সম্বন্ধে খারাপ ধারণা করে বসে থাকবেন না।
দ্বিতীয়তঃ আর একটা ভুল ধারণা হল রক্তপাত না হলে মেয়ে কুমারী না। এটা
বিশ্বাস করা মুর্খতার সামিল। যদি হাইমেন ফেটে গিয়ে থাকে আগেই, বা আপনি যদি
লুব্রিকেন্ট ইউজ করেন তবে অনেক সময়ই রক্তপাত নাও হতে পারে। তাই এসব কোন
মানদন্ড না। তৃতীয়তঃ বিভিন্ন পর্নো কাহিনী পড়ে অনেকের ধারমা হয় যে সেক্স
করার সময় যোনীপথ পিচ্ছিল কামরসে ভেজা থাকবে, তাই উঠো..যাতো, আলাদা
লুব্রিকেন্ট ইউজের প্রয়োজন নেই। আসলে ব্যাপারটা তা না। এই ফ্লুইডটা বের হবে
উত্তেজিত হলেই। আর নতুন নতুন বাবা-মাকে ছেড়ে আসা ভয়-শংকা-লজ্জায় থাকা একটা
মেয়ের পক্ষে উত্তেজিত হওয়া এত সহজ না। অনেকে তো প্রথম প্রথম কোন অনুভুতিই
পায় না। তাই ফ্লুইড না বের হলে ভয়ের কিছু নেই, সময় নিন কয়েকদিন, এমনিই ঠিক
হয়ে যাবে। চতুর্থতঃ স্তনের স্থিতিস্থাপকতা ও কোমলতা দেখেও অনেকে
টাচড-আনটাচড কন্ডিশন বের করতে চান। শক্ত-টানটান হলে নাকি আনটাচড। এটা সবচে
বড় বোকামি। মেয়েরা এমনিতেই শারীরিকভাবে নরম প্রকৃতির। তাই স্তনও নরম হতে
পারে। রুপোলি পর্দার নায়িকার টান-টান বুক বউয়ের কাছে আশা করবেন না, কারণ
বুক টানটান রাখতে শো’বিজের লোকেরা অনেক টাকা খরচ করে, কসরত করে৷
পঞ্চমতঃ টিনএজ থেকেই হস্ত-মৈথুনে অভ্যস্ত
ছেলেরা অনেক সময় বিয়ের করতে ভয় পায়। ইউনানীর লিফলেট পড়ে আবিস্কার করে তার
“আগা মোটা গোড়া চিকন”,তাই তাকে দিয়ে স্ত্রীকে সুখ দেওয়া সম্ভব হবে না। এটা
নির্মম রসিকতা। এসব নিয়ে টেনশন না করে লাফ দিয়ে নেমে যান বিয়ে করতে। এত
মানুষ দেখেন আশে পাশে সবাই কি ধোয়া-তুলসি পাতা? সবাই অনাঘ্রাতা বউই চায়৷
আর নিজে যদি অভিজ্ঞতাহীন হই, তবে একই আশা করবে নববধুর কাছ থেকে। সর্বোপরি
কারও যদি সন্দেহপ্রবন মন থাকে, তবে সব কিছু ক্লিয়ার হয়ে নেওয়া উচিত আগেই।
এনগেজমেন্ট বা বিয়ের আগেই মেয়ে সম্বন্ধে সব খোজ-খবর নিয়ে নিন। বিয়ের পর আর
এসব নিয়ে মাথা ঘামাবেন না। মনে রাখবেন, সন্দেহের পোকা একবার মনে ঢুকলে
সেখানেই বাসা বেধে বসে যাবে। তাই আগে থেকেই সব ক্লিয়ার হোন। বিয়ের পর নো
টেনশন আগের ব্যাপার নিয়ে। ভালবাসতে শুরু করুন যেভাবে পেয়েছেন সে অবস্থা
থেকেই।
জানেন কি কেন নিয়মিত সহবাস জরুড়ি?
জানেন কি কেন নিয়মিত সহবাস জরুড়ি?
৬টাকা হারে সরকারকে শুল্ক ও করা হবে।
Sony Rangs
সেক্স মানুষের অন্যতম একটি চাহিদা। তবে
সেক্স শুধুই উপভোগ করার জন্য নয় বরং সেক্স সাস্থ্যকরও বটে। সেক্স শুধু শরীর
মনকে তৃপ্তি দেয় না। বরং শরীরকে রাখে সুস্থ সবল এবং তরতাজা।
১) সেক্স করলে শরীরে ক্ষতিকর জীবানু বাসা
বাধতে পারে না। গবেষকরা রীতিমতো পরীক্ষা করে জানিয়েছেন, যারা সপ্তাহে অন্তত
দুবার সেক্স করেন, তাদের শরীরে ক্ষতিকর জীবানু তুলনায় কম থাকে। তাই শরীরের
জীবানু রুখতে হরদম সেক্স করুন নিজের সঙ্গী অথবা সঙ্গীনীর সঙ্গে।
২) যত বেশি সেক্স করেবন, তত বেশি সেক্স
করার জন্য সক্ষম হবেন। কোনও কাজ নিয়মিত করলে, তাতে আপনার দক্ষতা বাড়ে।
এটাই স্বাভাবিক নিয়ম। তাহলে সেক্স এর ব্যতিক্রম হবে কেন? তাই নিয়মিত সেক্স
মানে আরও সেক্স করার জন্য পটু হয়ে ওঠা।
৩) সেক্স করলে মেয়েদের অভ্যন্তরীন অঙ্গ
এবং পেশী সচল থাকে। রক্ত সঞ্চালন ভাল হয়। জিমে গিয়ে শরীরের বাইরের দিক তো
সুঠাম করে তোলা যায়। কিন্তু শরীরের ভেতরের দিককেও ভাল রাখতে দরকার নিয়মিত
সেক্স।
৪) সেক্স করা ব্লাড প্রেসারের জন্য খুবই
ভাল। পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে, লো ব্লাড প্রেসারের মানুষও অনেক ভাল অনুভব
করেন নিয়মিত সেক্স করলে।
৫) সেক্স আসলে এক ধরনের ব্যয়াম। প্রতি
মিনিটে এতে পাঁচ ইউনিট ক্যালোরি নষ্ট হয়। রোজ যেমন নিয়ম করে জিমে সময় দেন,
একইরকম ভাবে এবার থেকে সেক্সের জন্য সময় বের করুন।
৬) মনের সঙ্গে সেক্সের কী অদ্ভূত মিল। নিয়মিত সেক্স করেল, আপনার হৃদপিন্ড ভাল থাকবে। ফলে কমবে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা।
৭) শরীরে অসহ্য যন্ত্রণা? পেইন কিলার খেতে
হবে? পরে খাবেন। আগে একবার টুক করে সেক্স উপভোগ করে নিন। তারপর নিজেই
অনুভব করবেন, আপনার যন্ত্রণা ভ্যানিশ!
৮) বেশি সেক্স করেন? খুব ভাল। খানিকটা
নিশ্চিত থাকতে পারেন এটা ভেবে যে, অন্য রোগ আপনাকে ছুঁতে পারে, কিন্তু
ক্যানসার অপনার থেকে দূরে থাকবে।
৯) রাতে ঘুম আসে না? খুব চিন্তা মাথায়?
কীভাবে কমবে? এই চিন্তায় আরও ঘুম আসছে না চোখে? এত চিন্তা করবেন না। সেক্স
করুন আর উপভোগের শেষে বিছানায় শরীর এলিয়ে দিন। দেখবেন আপনার চোখে কখন ঘুম
নেমে এসেছে।
১০) ২০১৫-তে জীবন যে গতিতে চলছে, তাতে
স্ট্রেস আসাটাই স্বাভাবিক। এই স্ট্রেস থেকে মুক্তি পাওয়ার সহজ উপায় একটাই।
সেক্স করুন। মনে মাথায় টেনসন আসবে কীভাবে? আপনি যে তখন জীবনের সবথেকে
তৃপ্তির স্বাদে বিভোর তখন।
Bangla Choti Story বাংলা চটির বিশাল ভান্ডার
Bangla Choti Story বাংলা চটির বিশাল ভান্ডার
মেজ কাকার সাথে যখন রাবেয়া চাচির
বিয়ে হয় আমি তখন ক্লাস সিক্সে পড়ি।
রাবেয়া চাচি দেখতে অপরুপ রুপসি ছিল,
একেবারে ডানা কাটা পরির মত সুন্দরি।
স্লিম ফিগার আর অসাধারন সুন্দর রুপের
অধিকারী 18 বছরের একটি মেয়ে
রাবেয়া ছিল মেজ কাকার বিয়ের কনে।
হ্যাঁ, অপ্রাপ্তবয়স্ক কুমারী একটি মেয়েই
ছিল মেজ কাকার পছন্দের পাত্রি।
কারণ, স্কুলে যাওয়ার পথে রাবেয়া
চাচিকে একবার দেখেই কাকা তাকে
বিয়ে করার জন্য পাগল হয়ে গিয়েছিল,
তারপর অনেক ঘটনা, তারপর বিয়ে। কাকা
কাস্টমস অফিসার হিসেবে চাকরি
করতেন আর অনেক ভাল আয় করতেন, সবাই
সেটা জানে তিনি কিভাবে আয়
করতেন।
এতো ভাল আয় করা পাত্র কেউ হাতছাড়া
করতে চায়না, রাবেয়া চাচির
অভিভাবকরাও চাননি। রাবেয়া চাচি
এতো ভাল ছিল যে একেবারে বাসর রাত
থেকেই আমার সাথে চাচির খুব ভাল
বন্ধুত্ব হয়ে গেল। দুটি অসম বয়সি নরনারি
আমরা একে অপরের খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু হয়ে
গেলাম। আমরা ঘন্টার পর ঘন্টা বিভিন্ন
বিষয় নিয়ে আলাপ করতাম। তাছাড়া
আমরা দুজনে অনেক স্মরণিয় সময় একসাথে
কাটিয়েছি, যা আমি তোমাদের সাথে
শেয়ার করতে যাচ্ছি। বিয়ের পর রাবেয়া চাচি আমাদের যৌথ
পরিবারের একজন সদস্য হয়ে গেল।
কিছুদিনের মধ্যেই আমি রাবেয়া
চাচিকে “চাচি” না ডেকে “ছোট-মা”
ডাকার অনুমতি চাইলে সে মহানন্দে
রাজি হয়ে গেল এবং সেদিন থেকে
আমি রাবেয়া চাচিকে ছোট-মা বলেই
ডাকতাম। আমার প্রতি তার গভির মমতা
আমাকে অনেক প্রতিকুল পরিস্থিতি
থেকে রক্ষা করেছে।
ক্রমে ক্রমে
আমাদের ভালোবাসা এতো গভির হয়ে
গেল যে কেউ কাউকে একটি দিন না
দেখে থাকতে পারতাম না, সেজন্যে
আমি কখনো কোন আত্মিয় বাড়িতে রাত
কাটাতাম না, সেও আমাকে চোখের
আড়াল হতে দিতো না।
আমার গল্প যারা নিয়মিত পড়ে তারা
জানে যে এর আগেই আমার রেনু মামি
আমাকে নারিদেহের স্বাদ পাইয়ে
দিয়েছে। যদিও আমি যতটা না উপভোগ
করেছি মামি করেছে তার শতগুণ তবুও
নারিদেহ আমার কাছে লোভনিয় হয়ে
উঠেছে। ফলে আমার প্রতি ছোট-মার
ভালবাসা নিতান্তই সন্তানসুলভ হলেও
ছোট-মা’র প্রতি আমার আকর্ষন একেবারে
নিষ্কাম ছিল না। ছোট-মা’র অটুট
যৌবনের প্রতি লালসা থেকেই আমি
ছোট মা’কে অতটা ভালবাসতাম। কারণ
ছোট মা’র অসাধারন রুপের সাথে সাথে
তার দৈহিক সম্পদও কম ছিলনা।
শুধুমাত্র আমাকে ছাড়া সে থাকতে
পারতো না বলে সে কখনো বাপের বাড়ি
যেতে চাইতো না। কখনো অতি
প্রয়োজনে একান্ত বাধ্য হয়ে গেলেও ১/২
দিনের বেশি সেখানে থাকতে পারতো
না। যদি কখনো এমন পরিস্থিতি আসতো
যে তাকে সেখানে ২/১ দিনের বেশি
থাকতে হবে, তখন সে আমাকে সাথে
নিয়ে যেতো। সে আমার প্রিয়
খাবারগুলো রান্না করতো আর কাছে
বসিয়ে নিজের হাতে খাইয়ে দিত।
কিন্তু একসময় হঠাৎ করেই আমাদের মধ্যে
বিচ্ছেদের বাঁশি বেজে উঠলো।
মেজ কাকা রাজশাহি শহরে একটা বাড়ি
কিনে ফেললেন আর ছোট-মাকে
সেখানে নিয়ে গেলেন। ছোট-মা
যাওয়ার সময় অনেক কাঁদলো কিন্তু কারো
কিছুই করার ছিল না। আমাকে একলা
ফেলে একদিন তাকে চলে যেতেই হলো।
কিন্তু যাওয়ার আগে আমাকে কথা দিয়ে
গেল, একসময় সে যেভাবেই হোক আমাকে
তার কাছে নিয়ে যাবেই। মাত্র দুটি বছর
ছোট-মা আমাদের সাথে ছিলো কিন্তু
সে চলে যাবার পর মনে হলো যেন
কতকাল ধরে সেই মানুষটা আমাদের
সাথে ছিল। কেউই তার জন্য চোখের
পানি না ফেলে পারলো না।
আমাদের বিচ্ছেদের চারটে বছর কেটে
গেল, এরই মধ্যে আমি উচ্চ মাধ্যমিক
পরিক্ষায় ভালভাবেই পাশ করেছি এবং
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য প্রস্তুতি
নিচ্ছিলিাম। আমার বাবা-মা আমাকে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি করাতে
চাইলেও আমি রাজশাহিতে ভর্তি হব
বলে আমার সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিলাম।
কারণ আর কিছুই নয়, দির্ঘ বিরহের পর
আমি আবার আমার ছোট-মা’র সাথে
থাকার একটা দুর্লভ সুযোগ পেয়ে গেছি
কারন সে-ও রাজশাহি শহরেই থাকে।
বাবা তো কিছুতেই রাজি হচ্ছিলেন না,
শেষ পর্যন্ত আমি আমার ইচ্ছে জানিয়ে
ছোট-মা’র কাছে চিঠি লিখলাম।
আমার মা আমার ছোট-মাকে নিজের আপন
বোনের চেয়েও বেশি ভালবাসতেন, আদর
করতেন। সুতরাং ছোট-মা’র অনুরোধ মা
ফেলতে পারলেন এবং তিনিই বাবাকে
রাজি করিয়ে ফেললেন। আমার স্বপ্ন
পূরনের রাস্তা পরিষ্কার হয়ে গেল।
আমার রেজাল্ট ভাল ছিল, কাজেই
রাজশাহি বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যবস্থাপনা
অনুষদে সহজেই ভর্তি হয়ে গেলাম। ছোট-
মা আমাকে কাছে পেয়ে যে কি খুশি
হলো তা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না।
বিশেষ করে কাকা যেহেতু ঢাকায়
থাকেন, তার একজন বিশেষ সঙ্গীর খুব
প্রয়োজন ছিল।
ইতোমধ্যে কাকা আর ছোট-মার বিবাহিত
জিবনের ছয়টা বছর পেরিয়ে গেছে
কিন্তু ছোট-মা’র গর্ভে কোন সন্তান
আসেনি। শেষ পর্যন্ত কাকা ডাক্তারের
কাছে গিয়ে দুজনেই পরিক্ষা নিরিক্ষা
করিয়ে জানতে পেরেছেন যে, ছোট-মা
প্রকৃতপক্ষে বন্ধ্যা, তার জরায়ু সন্তান
ধারনে অক্ষম। তখন ছোট মা ২২ বছরের
ফুটন্ত যুবতী আর আমি 18 বছরের দুরন্ত
ঘোড়া। সে আমার থেকে মাত্র ৫ বছরের
বড় কিন্তু সে সবসময় আমাকে শাসন করতে
চাইতো। আসলে সে সবসময় আমার ভাল
চাইতো, তাই আমাকে খারাপ কোন কিছু
করতে বাধা দিতো। তবুও আমাদের
ভালবাসা এত কঠিন ছিল যে, অচেনা যে
কেউ আমাদেরকে প্রেমিক প্রেমিকা
মনে করে ভুল করতে পারতো।
ইতোমধ্যে ছোট-মার যৌবন আরো ফুটে
উঠেছে, আগের চেয়েও তাকে সেক্সি
লাগে। তার যৌবন আর সৌন্দর্য্য এতোটাই
প্রকট ছিল যে, কোন পুরুষই তাকে একবার
দেখলে তার প্রতি আকর্ষিত না হয়ে
পারতো না। মনে মনে তাকে বিছানায়
শোয়াবেই। ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি লম্বা আর ৩০
সাইজ দুধসহ তার ফিগার ছিল ৩০-২৪-৩৪।
ছোট-মার হিপ ছিল বেশ উঁচু, যখন হাঁটতো
বিশাল হিপের নরম মাংস নাচতে
থাকতো। ওর দুধগুলো ছিল এতোটাই অটুট
আর নিরেট যে ব্লাউজের উপর দিয়েও
সেটা ভালভাবেই অনুমান করা যেতো।
ওর দুধগুলো ছিল পরিপূর্ন গোলাকার আর
কিছু অংশ ব্লাউজের গলার পাশ দিয়ে
দেখা যেতো। ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটা
মেয়েমানুষ চুদে আর ৩/৪টা কুমারী
মেয়ের সতিপর্দা ফাটিয়ে চুদে আমি
রিতিমত এক দক্ষ চুদনবাজ হয়ে উঠেছি।
সুতরাং ছোট-মা-র ওরকম অটুট সৌন্দর্য আর
সেক্সি দেহ দেখে আমার নিজের মাথা
ঠিক থাকতো না। ভিতরে ভিতরে আমি
তার প্রতি প্রচন্ড সেক্স ফিল করতাম আর
শেষ পর্যন্ত বাথরুম গিয়ে হাত মেরে
মাল আউট না করা পর্যন্ত শান্তি পেতাম
না।
ছোট-মা আমাকে কখনো নাম ধরে
ডাকতো না, আদর করে আমাকে “বাবু”
বলে ডাকতো। তার বাসায় কোন কাজের
মেয়ে ছিল না, বাসার সমস্ত কাজ ছোট-
মা একা নিজে হাতেই সামলাতো।
সেজন্যে প্রায়ই সময় পেলে আমি তাকে
সাহায্য করতাম। কাকা টাকার নেশায়
এতটাই মগ্ন ছিলেন যে, এতো সুন্দরি বউও
তাকে আকর্ষিত করতো না। তিনি
বিশেষ পর্ব ছাড়া ছুটিতে আসতেন না,
মাসের পর মাস ছোট-মা’কে কাকার সঙ্গ
থেকে বঞ্ছিতই থাকতে হতো। আমি
বুঝতাম, কাকা নিশ্চয়ই সেক্স থেকে
বঞ্ছিত থাকতেন না, কারন কাকার
হাতে কাঁচা টাকা, আর বিমানবন্দরেও
দৈহিক সুখের বিনিময়ে টাকা
কামানোর মত মেয়ের অভাব নেই।আমি
ছোট মা’র সেক্সুয়াল অতৃপ্তি পরিষ্কার
বুঝতে পারতাম, বিশেষ করে যখন সে
প্রচন্ডভাবে সেক্স ফিল করতো সে
অত্যন্ত আবেগপ্রবন হয়ে আমাকে কাছে
পেতে চাইতো কিন্তু পরক্ষনেই আর সেটা
বুঝতে দিতে চাইতো না, কিন্তু আমি
সেটা ঠিকই বুঝতাম। আমিও আমার সব
সত্ত্বা আর অনুভুতি দিয়ে ছোট-মাকে
সুখি করতে চাইতাম। কারন ছোট-মা
ছাড়া আমার এতোটা প্রিয় অন্য কেউ ছিল
না, এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু কিছু
সুন্দরি মেয়ে আমার সাথে বন্ধুত্ব করার
জন্য ইঙ্গিত দিলেও আমি তাদেরকে
প্রশ্রয় দেই নাই, তাদের সঙ্গ আমার ভাল
লাগতো না বরং ছোট-মাকে সময় দিতে
আমি একটা আলাদা সুখ পেতাম, জানিনা
কেন।
ছোট-মা-ও আমার সাথে রহস্যপূর্ন আচরন
করতো। মাঝে মধ্যে আমার সাথে এমন
আচরন করতো যে, আমার মনে হতো ছোট-
মা মনে মনে আমার সাথে দৈহিক
সম্পর্কের জন্য আমার কাছ থেকে প্রস্তাব
পেতে চাইছে বা যে কোন মুহুর্তে হয়তো
সে নিজে থেকেই প্রস্তাব দিয়ে বসবে।
কিন্তু যখনই আমি ঐ লাইনে এগোতে
চাইতাম তখনই সে অত্যন্ত কৌশলে
আমাকে এড়িয়ে যেতো। তাই বলে সে
এর জন্য আমার উপর কখনো রাগ করতো না
বা একটা কটু কথাও বলতো না। এমন কি
তাকে কখনো এ ব্যাপারে বিরক্ত হতেও
দেখিনি।
এখানে আমি কয়েকটি ঘটনার উল্লেখ
করলাম, তোমরাই বিচার করো আমার
প্রতি তার আচার-আচরণ কেমন ছিল। মূল
ঘটনার আগে বিভিন্ন সময়ে ছোট-মা’র
সাথে যে ঘটনাগুলো ঘটেছিল এখানে
তার সামান্যতম অংশই তুলে ধরলাম। এ
থেকেই তোমরা বুঝতে পারবে এগুলি
একটি সক্ষম যুবকের কামনার আগুন উস্কে
দেওয়ার জন্য যথেষ্ট কিনা, যেগুলি
আমার ভিতরের নারিখেকো পশুটাকে
জাগিয়ে দিয়েছিল।
ঘটনা-১:
ছোট-মা ওর ব্রা সহ অন্যান্য কাপড়চোপড়
বাথরুমে ফেলে রাখতো, জানিনা ইচ্ছে
করেই কিনা। আমি প্রতিদিন গোসল
করতে গিয়ে সেগুলি দেখতাম আর ব্রা-
টা এমনভাবে সবার উপরে থাকতো যে
সহজেই চোখে পড়তো। আমি আমার
কামনা রোধ করতে পারতাম না, বিশেষ
করে ব্রা-টা নিয়ে শুঁকতাম আর ছোট-মা’র
শরিরের বিশেষ গন্ধটা উপভোগ করতাম।
একদিন আমি একটা ব্রা আমার ঘরে নিয়ে
ড্রয়ারে লুকিয়ে রাখলাম। ছোট-মা ব্রা
খুঁজে না পেয়ে আমাকে ডাকলো, বললো,
“বাবু, দেখতো তোর কাপড় চোপড়ের
সাথে আমার ব্রা’টা চলে গেছে কিনা?”
আমি কিছু না জানার ভান করে বললাম,
“ঠিক আছে ছোট-মা আমি দেখছি”।
কিছুক্ষণ পর আমি ওটা নিয়ে তাকে
দিলাম, ছোট-মা ব্রা’টা হাতে নিয়ে
আবার আমাকে ফেরত দিয়ে বললো, “তোর
ভাল লাগলে তুই এটা তোর কাছে রাখতে
পারিস, আমার আরো অনেকগুলি আছে”।
ঘটনা-২:
আমি প্রায়ই ছোট-মা-কে বিভিন্ন কাজে
সাহায্য করতাম। একদিন রান্নাঘরের
কাজে হাত লাগানোর জন্য সে আমাকে
ডাকলো। একপাশে সিঙ্ক আর অন্যপাশে
একটা বাসনপত্র রাখার র*্যাক। ফলে
র*্যাক আর সিঙ্কের মাঝের জায়গাটা
বেশ সরু। ঐ সরু জায়গায় দাঁড়িয়ে ছোট-মা
সিঙ্কে বাসনপত্র ধুচ্ছিলো। আমি
সেদিক দিয়ে পার হওয়ার সময় ছোট-মার
শরিরের সাথে আমার শরিরের ঘষা
লাগছিল। আমি ছোট-মা’র শরিরের ঘষা
খাওয়ার জন্য বারবার ইচ্ছে করেই ওখান
দিয়ে যাতায়াত করছিলাম। আর যাওয়া
আসার সময় আমি ছোট-মা’র পিছন দিকে
মুখ করে যাচ্ছিলাম বলে ওর নরম পাছার
সাথে আমার সামনের দিকে ঘষা
লাগছিল। এতে আমার নুনু খাড়া হয়ে শক্ত
হয়ে গেল, কিন্তু আন্ডারওয়্যার পড়া
থাকার কারনে কেবল সেটা শক্ত হয়ে
ফুলে রইল। এরপর আমি যখন আবার ওদিক
থেকে ওদিকে গেলাম আমার শক্ত নুনু
ছোট-মা’র পাছার খাঁজে খাঁজে ঘষা
খেয়ে গেল, যেটা ছোট-মা বেশ
ভালভাবেই বুঝতে পারলো। হঠাৎ সে
আমাকে ডেকে বললো, “বাবু, শুধু শুধু এদিক
ওদিক ঘুরাঘুরি করছিস কেন? এখানে এসে
ধোয়া বাসনগুলো মুছলেও তো পারিস”।
আমি ছুট-মা’র পিছনে দাঁড়িয়ে বাসন
মুছতে লাগলাম, যখনই একেকটা বাসন
নেবার জন্য সামনে ঝুঁকছিলাম তখনই তার
নরম পাছার খাঁজের মাঝে আমার ফোলা
নুনুর চাপ লাগছিল। ছোট-মা বললো, “বাবু,
ফাজলামি করছিস কেন?” আমি থতমত
খেয়ে বললাম, “আমি আবার কি
ফাজলামি করলাম?” ছোট-মা আমার
চোখে চোখ রেখে বলল, “আমার পাছার
সাথে হাঁটু ঘষছিস কেন? আমার মনে হয়
তোর পায়ে মশা কামড়াচ্ছে, ঠিক আছে
তুই ঘরে যা”।
ঘটনা-৩:
একবার ছোট-মা’র পিঠের শিড়দাঁরায় খুব
ব্যাথা হ’ল। সে আমাকে ডেকে তার
পিঠে একটা ওষুধ মালিস করে দিতে
বললো। ছোট-মা বিছানায় উপুড় হয়ে শুয়ে
পিঠের উপর থেকে শাড়ি সরিয়ে দিল।
তারপর সামনে থেকে ব্লাউজের হুকগুলো
খুলে দিয়ে আমাকে ব্লাউজ উপরে
উঠিয়ে নিতে বললো। ওর খোলা পিঠ
দেখে তো আমার অবস্থা কাহিল, কি
সুন্দর ফর্সা পিঠ! আমি যখন পিঠে ওষুধ
লাগাতে যাচ্ছি সে বাধা দিয়ে বলল,
“এই বাবু, দাঁড়া, করছিস কি?” আমি
থমকালাম। ছোট-মা মুখ ঘুড়িয়ে আমার
দিকে তাকিয়ে বলল, “ব্রা’টা নষ্ট হয়ে
যাবে না? ওটা খুলে নে, গাধা
কোথাকার!” আমার বুক এতো জোরে ধরফর
করছিল যে আমার মনে হলো ঝোট-মা
সেটা শুনতে পাচ্ছে। আমি কাঁপা হাতে
ব্রা’র হুক খুলে দিলে ছোট-মা’র পুরো
পিঠ উদোম হয়ে গেল। সে দৃশ্য জিবনেও
ভুলবার নয়। এই এতদিন পরেও এখন সে দৃশ্য
মনে পড়তেই আমার শরির গরম হয়ে যাচ্ছে,
আর তখন কি হয়েছিল সেটা তোমরা
ঠিকই বুঝতে পারছো।
আমি ছোট-মা’র সুন্দর মোলায়েম পিঠে
ওষুধ মালিশ করতে লাগলাম। ছোট-মা
উপুড় হয়ে শোয়াতে ওর দুধগুলো বিছানার
সাথে চাপ লেগে চ্যাপ্টা হয়ে
গিয়েছিল আর সেই চাপ লাগা দুধের কিছু
অংশ পাঁজরের কিনার দিয়ে দেখা
যাচ্ছিল। আমার ভিতরের পশুটা জেগে
উঠে ছটফট করছিল, তাই আমি আর লোভ
সামলাতে না পেরে আমার হাত একটু একটু
করে নিচের দিকে নামাচ্ছিলাম যাতে
একটু হলেও ছোট-মা’র সুডৌল দুধের স্পর্শ
পেতে পারি। কিন্ত তা আর হলো না,
ছোট-মা ঠিকই আমার চালাকি বুঝে
ফেলল আর বলল, “এই ক্ষুদে শয়তান, আমার
শুধু পিঠে ব্যাথা, পাঁজরে নয়, আমার
সারা শরিরে লগিয়ে শুধু শুধু ওষুধ নষ্ট
করার দরকার নেই”।
ঘটনা-৪:
একদিন আমার বাসায় উপস্থিতিতে ছোট-
মা গোসল করতে গিয়ে দেখে যে সে
ব্রা নিতে ভুলে গেছে। সে বাথরুম
থেকেই আমাকে ডেকে তাকে একটা
ব্রা দিয়ে আসতে বলল। আমি ছোট-মা’র
ঘর থেকে একটা লাল রঙের ব্রা এনে ডাক
দিলে ছোট-মা বাথরুমের দরজা সামান্য
ফাঁক করে হাত বের করে দিল ব্রা’টা
নেওয়ার জন্য। কিন্তু আমি ছোট-মা’র
উলঙ্গ দেহ একটু হলেও দেখার জন্য ব্রা’টা
তার হাতে না দিয়ে ইচ্ছাকৃত ভাবে
দরজাটা আরেকটু ধাক্কা দিলাম এবং
দরজাটা সরে গিয়ে বেশ খানিকটা
ফাঁকা হয়ে গেল। ছোট-মা’র শরির
পুরোপুরি নগ্ন এবং আমি ওর দুধের কিছু
অংশ পরিষ্কার দেখতে পারলাম। ছোট-
মা ছোঁ মেরে আমার হাত থেকে ব্রা’টা
ছিনিয়ে নিয়ে দরজা আরেকটু চাপিয়ে
নিয়ে খুব শান্ত কন্ঠে বলল, “বাবু, তোমার
মনে রাখা উচিৎ যে, কেউ বাথরুমে
থাকলে সে হয়তো ন্যাংটো থাকতে
পারে, দুষ্টুমি করে এভাবে দরজায়
ধাক্কা দেয়া ঠিক না”। তারপর সে
দরজাটা বন্ধ করে দিল।
ছোট-মা একটুও রাগ করলো না দেখে আমি
খুব অবাক হয়েছিলাম।
ঘটনা-৫:
এরপরে আরেকদিন ছোট-মা বাথরুমে
গোসল করার সময় হঠাৎ আমাকে ডাকলো।
আমি গিয়ে দেখি বাথরুমের দরজা
খোলা আর ছোট-মা শুধু পেটিকোট পরে
দাঁড়িয়ে আছে। গায়ের ব্লাউজ খুলে শুধু
তোয়ালে দিয়ে দুধগুলো ঢেকে
রেখেছে। আমি গেলে মেঝেতে বসে
আমাকে বলল, “দেখতো বাবু, পিঠে আমার
হাত সব জায়গায় যায়না, বেশ ময়লা
জমেছে, তুই একটু সাবান আর মাজুনি
দিয়ে আমার পিঠটা একটু ভাল করে ঘষে
দে না সোনা”। আমি মাজুনি নিয়ে তার
সাথে সাবান ঘষে লাগালাম আর ছোট-
মা’র পিঠে লাগাতে গেলাম। ছোট-মা
আমার দিকে তাকিয়ে মিটিমিটি
হাসি দিয়ে বললো, “বাবু, তুই এখন আর
সেই ছোট্ট খোকাটি নস, বেশ বড় হয়েছিস,
আগে আমার পিঠটা পানি দিয়ে তো
ভিজিয়ে নে, তারপরে না সাবানমাখা
মাজুনি ঘষবি”। ছোট-মা সামনের দিকে
হামা দিয়ে বসেছিল, ওর হাঁটু বুকের
সাথে চেপে বসায় দুধগুলো চাপ লেগে
একটু একটু বাইরে বেড়িয়ে এসেছিল আর
আমি সেই ফুলে বেরনো ফর্সা দুধের অংশ
দেখে পাগল হয়ে গিয়েছিলাম। ফলে
নিজেকে সামলাতে না পেরে আমি
ছোট-মা’র পিঠ ঘষা শেষ করে পাঁজরের
দিকে ঘষতে লাগলাম যাতে ওর নরম
দুধের একটু ছোঁয়া পাই। আমি খুব দ্রুত
আমার হাত নিচের দিকে নামিয়ে
দিলাম আর আমার আঙুলে ঠিকই আমি ওর
দুধের স্পর্শ পেলাম, কি পেলব সে স্পর্শ!
ছোট-মা আমার দিকে মুখ ঘুড়িয়ে
স্বাভাবিক কন্ঠে বলল, “বাবু, তোকে
এতো সামনের দিকে ঘষতে হবেনা, তোর
হাত নিষিদ্ধ বস্তু স্পর্শ করছে। তুই
দেখছি দিন দিন খুব বেশি দুষ্টু হয়ে
যাচ্ছিস”।
ঘটনা-৬:
একবার ছোট-মার খুব পেটে ব্যাথা করতে
লাগল। আমি ডাক্তারের দোকান থেকে
পেটের ব্যাথা কমানোর ওষুধ এনে
দিলাম কিন্তু তাতে কোন কাজ হলোনা,
কিছুতেই ব্যাথা কমছে না দেখে ছোট-
মা আমাকে সরষের তেলে রসুন দিয়ে
গমে করে এনে পেটে মালিম করে
দিতে বললো। আমি দ্রুত রসুন দিয়ে তেল
গরম করে এনে ওর পাশে বসলাম। ছোট-মা
পেটের উপর থেকে শাড়ি সরিয়ে
আমাকে তেল মালিশ করে দিতে
বললো। ছোট-মার রেশম কোমল পেলব পেট
দেখে তো আমার সেক্স মাথায় উঠে
গেল। কি সুন্দর নরম আর ফর্সা পেট, আর
নাভির গর্তটা কি সুন্দর গভির। আমার
তখুনি ছোট-মা’র সুন্দর পেটে তেল
মালিশের পরিবর্তে চাটতে ইচ্ছে করতে
লাগলো। যাই হোক, আমি আঙুলের ডগা
সাবধানে গরম তেলে চুবিয়ে ছোট মার
অসম্ভব সুন্দর পেটে মালিশ করে দিতে
লাগলাম। নাভির গর্তটা এতো গভির আর
সুন্দর যে আমি নিজের অজান্তেই
সেখানে আঙুল নিয়ে নাভির গর্তে
ঘুড়াতে লাগলাম। ওর ব্যাথা আরো বেড়ে
গেল আর বিশেষ করে তলপেটের দিকে
ব্যাথাটা বেশি ছিল। ফলে ছোট-মা
আমাকে আরেকটু তলপেটের দিকে তেল
মালিশ করে দিতে বললো। সেই সাথে
শাড়িতে তেল লেগে যাবে বলে
নিজেই পেটিকোটের রশি নিচের
দিকে টেনে নামিয়ে তলপেটের
অনেকখানি আলগা করে দিলো।
ছোট-মা’র তলপেটের অংশ দেখে আমার
তো অবস্থা কাহিল। নুনুটা শক্ত লোহা
হয়ে গেছে অনেক আগেই, বুকটাও ধরফর
করতে লাগলো। আমার হাত পা কাঁপতে
লাগলো, কিন্তু মাথাটা ঠিকই কাজ
করছিল। আমার ভিতরের নারিখেকো
পশুটা জেগে উঠলো আর আমিও ছোট-
মাকে সাহায্য করার ছুতোয়
পেটিকোটের ভিতরে আঙুল দিয়ে
নিচের দিকে টান দিলাম। ছোট-মা
ব্যাথার ঘোরে ছিল, আমার টানায়
পেটিকোট এতো নিচে নেমে গেল যে
ওর তলপেটের নিচে ছোট ছোট বালসহ
বেশ কিছু অংশ বের হয়ে গেল। হঠাৎ
ছোট-মা বুঝতে পারলো যে আমাকে না
থামালে আমি হয়তো ওর ভুদাটাই আলগা
করে ফেলবো।
সাথে সাথে ছোট-মা পেটিকোটের
সামনের অংশ চেপে ধরে আমাকে বলল,
“বাবু, তোর মতলবটা কিরে? তুই কি
আমাকে ন্যাংটা করে ফেলবি নাকি?
এতো জোরে টানছিস কেন, দেখছিস না
আমার লজ্জা টজ্জা সব বের হয়ে যাচ্ছে,
গাধা কোথাকার!”
ঘটনা-৭:
আবার একবার ছোট-মা’র খুব জ্বর হলো।
মাঝরাতের দিকে ওর শরিরে
তাপমাত্রা খুব বেড়ে গেল, প্রায় ১০৪
ডিগ্রি। শিতে ছোট-মা’র শরির ঠকঠক
করে কাঁপতে লাগলো। আমি ২/৩টা কম্বল
চাপিয়ে দিয়েও ছোট-মা’র শরির গরম
করতে পারলাম না। অবশেষে ছোট মা
জ্বরে কাঁপতে কাঁপতে আমাকে ওর
কম্বলের মধ্যে ঢুকতে বলল। আমি কম্বলের
মধ্যে ঢুকলে ছোট-মা আমাকে কাছে
টেনে নিল আর আমাকে খুব শক্ত করে
জড়িয়ে ধরলো। জিবনে এই প্রথমবারের
মত আমি ছোট-মা’র নিটোল নরম দুধের
স্পর্শ পেলাম। জোরে জড়িয়ে ধরার
ফলে ছোট-মা’র দুধ আমার বুকের সাথে
লেপ্টে রইল। মুহুর্তে আমার শরির গরম
হয়ে গেল আর আমার নুনুটা খাড়িয়ে টনটন
করতে করতে উপর দিকে উঠে এলো।
ফলে যা হওয়ার তাই-ই হলো, আমার শক্ত
নুনু ছোট-মা’র রানের সাথে চেপে রইল।
ছোট-মা তখনও কিছু বুঝতে পারেনি, একটু
পর ছোট-মা যেই তার একটা হাঁটু একটু
উপরে তুলেছে অমনি আমার খাড়ানো
নুনুটা ছোট-মা’র ভুদায় গিয়ে খোঁচা
দিতে লাগলো। ছোট-মা’র অভিজ্ঞতায়
সে ঠিকউ ঘটনা বুঝতে পারলো, সাথে
সাথে নিজের কোমড়টা একটু পিছিয়ে
নিয়ে বললো, “বাবু, তোর কিছু একটা
একটা উল্টাপাল্টা লাগছে, যা ঘরে
গিয়ে আন্ডারওয়্যার পরে আয়।
তাড়াতাড়ি আসবি, তোর শরিরের গরম
আমার খুব আরাম লাগছে। দিনে দিনে তুই
শয়তানের বাদশা হয়ে যাচ্ছিস”।
ঘটনা-৮:
একদিন ছোট-মা আর আমি ড্রইংরুমে
টিভি দেখছিলাম। ছোট-মা সোফায় বসা
আর আমি মেঝেতে ছোট-মা’র পায়ের
সাথে পিঠ ঠেকিয়ে বসেছিলাম। কারন,
ওভাবে বসলেই ছোট-মা আমার মাথার
রেশম চুলে আঙুল চালাতো, যা আমার খুব
ভাল লাগতো। সেদিনও ছোট-মা আমার
মাথার চুলে আঙুল চালাচ্ছিলো। বেশ
কিছুক্ষন পর আমি উল্টো ঘুরে ছোট-মা’র
কোলের দিকে মুখ করে বসলাম আর ওর
রানের উপর মুখ দিয়ে রইলাম। ভাবখানা
এমন যে ওভাবে আমার মাথায় আঙুল
বুলিয়ে নিতে আমার খুব ভাল লাগছে।
প্রকৃতপক্ষে লাগছিলও তাই, কিন্তু আমার
উদ্দেশ্য ছিল ভিন্ন। ছোট মা দুই হাতের
আঙুলে আমার মাথার চুল চিরুনি করে
দিচ্ছে আর আমি ক্রমেই আমার থুতনি ওর
দুই রানের মাঝে চাপ দিতে লাগলাম।
কিছুক্ষনের মধ্যেই আমার মুখ ওর দুই
রানের মধ্যে ঢুকে গেল। আমি ছোট-মা’র
রানের সাথে আমার মুখ একটু একটু ঘষাতে
লাগলাম। ছোট-মা দুই রান একটু ফাঁক করে
আমার মুখের জন্য জায়গা করে দিলো।
ইচ্ছাকৃতভাবেই আমি আরেকটু সামনের
দিকে ঝুঁকে গেলাম আর আমার মুখ প্রায়
ওর ভুদার কাছে চলে গেল। আমি ওর
কুঁচকির পাশ দিয়ে আমার মুখ ঘষতে
লাগলাম। আমার উদ্দেশ্য ছিলো,
অনেকদিন সেক্স উপবাসি ছোট-মা হয়তো
উত্তেজিত হয়ে আমাকে আরেকটু কাছে
যাওয়ার সুযোগ দিবে, আর একবার যদি
আমাকে ওর ভুদার সাথে মুখ ঘষাতে দেয়
তখন ক্রমান্বয়ে আরো অনেক কিছুর সুযোগ
এসে যাবে যার শেষ পরিনতি চুদাচুদি।
কিন্তু আমি যেই মাত্র আমার মুখ আরেকটু
ঠেলে ছোট-মা’র ভুদার উপর ঘষা দিলাম,
সে সাথে সাথে আমার মাথা ঠেলে
সরিয়ে দিয়ে বলল, “বাবু একটু ওঠ তো, উফ্
খুব বাথরুম পেয়েছে”। এই বলে সে দ্রুত
উঠে বাথরুমের দিকে চলে গেল।
ঘটনা-৯:
একবার আমরা রিক্সা করে যাচ্ছিলাম।
রাস্তাটা ছিল ভাঙাচোরা, ফলে প্রচন্ড
ঝাঁকুনি হচ্ছিল, মাঝে মাঝে রিক্সা
এমনভাবে দুলছিল মনে হচ্ছিল আমরা
ছিটকে পড়ে যাবো। ছোট মা ঝাঁকি
সামলাতে দুই হাত উপরে তুলে রিক্সার
হুড ধরে রেখেছিল। ফলে ছোট-মা’র
খাড়া খাড়া দুধগুলো অরক্ষিতভাবে
দুলছিল। আমার মাথায় শয়তান ভর করলো,
আমি আমার হাত এমনভাবে রাখলাম
যাতে আমার কনুই ছোট-মা’র দুধের সাথে
ঘষা লাগে। ঝাঁকুনির সুযোগে আমি
কয়েকবার কনুই দিয়ে ছোট-মা’র দুধ স্পর্শ
করলাম, এবং শেষ পর্যন্ত ইচ্ছাকৃতভাবে
কনুই দিয়ে ওর নরম দুধে খুব জোরে চাপ
দিলাম। ছোট-মা মুখ ঘুড়িয়ে আমার
কানের কাছে মুখ এনে, যাতে
রিক্সাওয়ালা শুনতে না পায় সেভাবে
ফিসফিস করে বললো, “বাবু, তুই তো
দুষ্টামির চরম সিমায় পৌঁছে গেছিস
দেখছি। তোর কনুই দিয়ে কি করছিস,
ভাবছিস আমি ভুঝতে পারছি না? থাম
বলছি, না হলে ঘুষি মেরে তোর নাক
ফাটিয়ে দেবো”।
ঘটনা-১০:
ছোট-মা’র প্রশ্রয় পেয়ে পেয়ে ততদিনে
আমার সাহস অনেক বেড়ে গেছে। যখন
তখন তাকে উত্যক্ত করতে আমার দ্বিধা
করেনা। কারন, বিভিন্ন ঘটনার মধ্য
দিয়ে আমি ততদিনে বুঝে গেছি যে
আমি যা-ই করিনা কেন সে আমার উপর
রাগ করেনা বা বিরক্ত হয়না। সুতরাং
আমিও নতুন নতুন ফন্দি ফিকির করে
তাকে আরো নিবিড়ভাবে কাছে পেতে
চেষ্টা করতে থাকি। সেবার ছোট-মা
আমাকে নিয়ে সিনেমা দেখতে গেল,
প্রসঙ্গত উল্লেখ করা উচিৎ যে ছোট-মা’র
সিনেমা দেখার খুব নেশা ছিল। আর
সেটাও যখন তখন নয়, সে দেখতো নাইট
শো, অর্থাৎ রাত ৯টা-১২টা। আমার মনে
পড়ে ছবিটার নাম ছিল “লাঠিয়াল”,
আমরা লাইনের একেবারে শেষ মাথার
দুটো সিটে বসলাম। ছোট বসলো
একেবারে শেষেরটায় আর আমি তার ডান
পাশে।
ছোট-মা’র পাশে বসে ওর শরিরে হাত
লাগানোর জন্য আমার মনটা আঁকুপাঁকু
করছিল। কি করা যায় ভাবতে ভাবতে
একটা আইডিয়া পেয়ে গেলাম। কিছুক্ষণ
পর আমি ছোট-মাকে বললাম, “ছোট-মা
আমার এই ছবি ভাল্লাগছে না, চলো
বাসায় যাই, আমার খুব ঘুম পাচ্ছে”। ছোট-
মা তখন ছবির কাহিনির গভিরে ঢুকে
গেছে। পর্দা থেকে চোখ না সরিয়েই
বললো, “কি বলিস, সুন্দর ছবি, ঠিক আছে
তোর ভাল না লাগলে তুই আমার কাধেঁ
মাথা রেখে ঘুমা”। ব্যস আমার উদ্দেশ্য
সফল। আমি দুই হাতে ছোট-মা’র গলা
জড়িয়ে ধরে ওর ডান কাঁধে মাথা রেখে
ঘুমানোর ভান করলাম।
বেশ কিছুক্ষণ পর আমি ঘুমের ঘোরে করছি
এরকম ভান করে আমার দুই হাতের বাঁধন
আলগা করে দিলাম। তারপর আমার ডান
হাত একটু একটু করে ঝুলিয়ে দিতে দিতে
লাগলাম। একসময় আমার ডান হাত ওর কাঁধ
থেকে খসে পড়ল আর আমার হাতের তালু
ওর বাম দুধের উপর জায়গা পেল। আমি
মাঝে মধ্যে নড়াচড়ার ফাঁকে আমার
হাতের তালুতে ছোট-মা’র বাম দুধে চাপ
দিচ্ছিলাম এবং ঘষাচ্ছিলাম। ছোট-মা
তখন সিনেমায় বিভোর, সে কিছু বলছে
না দেখে আমি ইচ্ছে করেই আমার
হাতের চাপ বাড়ালাম, বেশ নরম অনুভুতি
পাচ্ছিলাম। তবুও ছোট-মা কিছু বলছে না
দেখে আমার সাহস বেড়ে গেল আর ওর
বাম দুধটা চেপে ধরে জোরে জোরে ২/৩
টা টিপা দিলাম। ছোট-মা হুঁশ ফিরে
পেয়ে আমাকে ধাক্কা দিয়ে বললো, “এই
দুষ্টু, তোর ঘাড়ে শয়তান ভর করেছে, চল
বাসায় যাই”। আমাকে নিয়ে সে বাসায়
ফিরে এলো।
পরের দিন এই নিয়ে ছোট-মা অনুযোগ
করে আমাকে বললো, “উফ্ বাবু, তুই তো
দেখলি না, অসাধারণ ছবি। তোর জন্যেই
শেষ পর্যন্ত দেখতে পারলাম না। ইস্
শেষে যে কি হলো জানাই হরো না
আমার”। আমি বললাম, “তো এতোই যখন
ভাল লেগেছিল, দেখেই আসতে শেষ
পর্যন্ত, ছবি শেষ না করে তোমাকে চলে
আসতে কে বলেছিল?” ছোট-মা আমার
দিকে তাকিয়ে মিটিমিটি হাসতে
হাসতে বললো, “তাই না? তুই যা শুরু
করেছিলি, বাব্বা ছবি শেষ করতে
গেলে যে আর কি করতি। দিনে দিনে
তো তুই একটা পাজির পা-ঝাড়া হচ্ছিস”।
এই রকম আরো অনেক ঘটনা আছে যেসব
ঘটনায় একবার মনে হয় ছোট-মা আমাকে
দিয়ে চুদিয়ে তার অতৃপ্তি মেটাতে
চাইছে কিন্তু পরমুহুর্তেই যখন আমি সেই
সুযোগে অগ্রসর হতে যাচ্ছি তখনই ছোট-মা
কৌশলে আমাকে আর বেশিদুর অগ্রসর
হতে বাধা দিচ্ছে। আমার মনে হয় ছোট-
মা এক বিরাট দ্বিধার মধ্যে ছিল।
মানসিক দিক থেকে সে আমার কাছ
থেকে পরিপূর্ন সুখ পেতে চাইছিলো, যে
কষ্ট সে কাকার অনুপস্থিতিতে পাচ্ছিল।
কিন্তু আমাদের সম্পর্ক আর আমার নবিন
বয়স তাকে নিবৃত করতে বাধ্য করছিলো।
কিন্তু সে বুঝতে পারছিল না যে তার এই
আচরন আমাকে তার প্রতি আরো বেশি
আকৃষ্ট করে তুলছিলো, এক অজানা আকর্ষন,
অদেখা ভুবন, অচেনা জগৎ আমাকে আরো
গভিরভাবে টানছিল, আমি যেন সেই
আনন্দ উপভোগ করার জন্য ক্রমেই মরিয়া
হয়ে উঠছিলাম। আর সবসময় তার সেই
মনোবলকে পরাজিত করে আমার দৈহিক
যৌনবাসনা চরিতার্থ করার জন্য বিভিন্ন
কৌশল বের করছিলাম।
আমি ইচ্ছে করলেই যখন তখন জোর করে
আমার ইচ্ছে পূরন করতে পারতাম কিন্তু
সেটা আমার চরিত্রের বিপরিত, আমি
ধর্ষনকে ঘৃনা করি। আর ছোট-মা’র
ব্যাপারে তো একথা ভাবাও সম্ভব নয়।
ধর্ষন কখনো নিষ্ঠুরতা ছাড়া ভাল কিছুর
জন্ম দিতে পারেনা। তুমি যদি কাউকে
ধর্ষন করো, তুমি শুধু মাল আউট করা ছাড়া
এর মধ্যে থেকে তেমন কোন আনন্দ তো
পাবেইনা বরং জিবনে আর কখনো সেই
মেয়েটাকে ছুঁয়েও দেখতে পারবেনা,
যা করার একবারই করতে পারবে।
তাছাড়া ধরা পড়লে ফাঁসি। সুতরাং
আমি কখনো ধর্ষনের কথা ভাবিনা। আমি
বিশ্বাস করি স্বাভাবিকভাবে
মেয়েদের স্বইচ্ছায় তাদেরকে চুদতে,
যাতে তাকে দির্ঘদিন ধরে চুদতে পারি
আর মজাও পেতে পারি পুরোদমে।
সেজন্যেই ছোট-মাকে তার নিজের
ইচ্ছায় চুদার জন্য বিভিন্ন কৌশল ভাবতে
থাকি। অবশেষে একটা দারুন বুদ্ধি পেয়ে
যাই আর সেটাতেই শেষ পর্যন্ত ছোট-
মাকে চুদার রাস্তা পরিষ্কার হয়।
চুড়ান্ত ঘটনা:
আমি একটা উত্তেজনাকর খবর চাইছিলাম
যেটা হবে ছোট-মাকে চুদার আমার
কৌশলের চুড়ান্ত হাতিয়ার। আমি
মরিয়া হয়ে একটা খবর খুঁজছিলাম। আর
শেষ পর্যন্ত একটা সাংঘাতিক
উত্তেজনাকর খবর তৈরি হলো আর আমিও
সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে ভুল করলাম না।
আন্ত-বিশ্ববিদ্যালয় কার্টুন
প্রতিযোগিতা চলছিল। আমিও ওকজন
প্রতিযোগি হিসাবে আমার আঁকা কিছু
কার্টুন জমা দিয়েছিলাম (তোমাদের
কানে কানে বলি, ওগুলি আমার আঁকা
ছিল না, আমার এক বন্ধুর ছোট ভাইয়ের
আঁকা চুরি করেছিলাম)। চুড়ান্ত
ফলাফলের দিন আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে
গেলাম এবং একটা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে
ফলাফল ঘোষণা করা হল ও পুরষ্কার বিতরণ
করা হল। সৌভাগ্যক্রমে আমি চ্যাম্পিয়ন
ট্রফিটা পেয়ে গেলাম। সাথে একটা
মেডেল আর সার্টিফিকেট।
সকাল ১০টার দিকে অনুষ্ঠানটা শুরু হয়ে
১২টার মধ্যে পুরষ্কার বিতরণের মাধ্যমে
শেষ হয়ে গেল। আমার প্ল্যান
বাস্তবায়নের জন্য আমি আরো ১ ঘণ্টা
বন্ধুদের সাথে আড্ডা মেরে কাটালাম।
কারণ আমি জানতাম ছোট-মা দেড়টার
দিকে গোসলে যায়। ভাবলাম দেখা
যাক বিড়ালের ভাগ্যে শিকে ছেঁড়ে
কিনা। আমি ১:৪৫ মিনিটে বাসায়
পৌছে কলিং বেল বাজালাম। আমার
বুকের মধ্যে ধরাস ধরাস করছিল। এত কষ্ট
করে এতো আয়োজন, এতো চেষ্টা, এতো
সুন্দর প্ল্যান সব মাঠে মারা যাবে, যদি
ছোট-মা দরজা খোলে। আমি পরপর দুইবার
বেল বাজাবার পরও যখন দরজা খুলল না,
ভিতরে ভিতরে আমার মনটা খুশিতে
ভরে উঠলো। এখন সঠিকভাবে সাহস করে
সব কিছু করতে পারলে হয়।
বাসার বাইরের দিকের দরজায় অটো-লক
লাগানো ছিল, যেটা ভিতর থেকে একটা
নব টিপ দিলেই আটকে যায় আর বাইরে
থেকে চাবি দিয়ে খুলতে হয়। আমার
কাছে সবসময় একটা চাবি থাকতো, আমি
অনায়াসেই তালা খুলে ভিতরে ঢুকলাম।
ছোট-মাও জানতো যে আমার বাসায়
ঢুকতে সমস্যা হবেনা সেজন্যেই বেলের
শব্দ শুনেও সে বাথরুম থেকে বরে হয়নি।
আমি দরজা বন্ধ করেই চেঁচিয়ে চেঁচিয়ে
খুব উত্তেজিত কন্ঠে ছোট-মাকে ডাকতে
লাগলাম। আমি এমন ভান করছিলাম যেন
বিশ্ব জয় করে ফেলেছি। ছোট-মা বাথরুম
থেকেই সাড়া দিলো আর আমাকে
অপেক্ষা করতে বলল। সুতরাং আমার
প্ল্যান অনুযায়ী আমি কাপড় চোপড় ছেড়ে
একটা লুঙ্গি আর গেঞ্জি পড়ে অপেক্ষা
করতে লাগলাম ছোট-মা কখন বাথরুম
থেকে বেরোয়।
বাথরুমের একটু দুরেই ডাইনিং স্পেস,
আমি চেয়ারে বসে আমি চিৎকার করতে
লাগলাম, “ছোট-মা, তাড়াতাড়ি বের হও,
দেখো আমি কি পেয়েছি, এটা শুধু
তোমার জন্য, তাড়াতাড়ি দেখবে এসো,
বেরোও না, ছোট-মা, তোমাকে ২ মিনিট
সময় দিলাম, এর মধ্যে না বেরোলে কিন্তু
আমি দরজা ভেঙে ফেলবো বলে দিলাম।
আমি গুনছি, বেরোও বলছি, তোমাকে
দেখাবো বলে আমি কত দুর থেকে
দৌড়াতে দৌড়াতে আসলাম আর তুমি
কিনা…আমি গুনছি কিন্তু ১…২…৩…৪…৫…
৬…৭…৮…৯…১…৪..৫…৭…৩…৬..৪…৭…৮…৩…৫…
২…৫…৩।
ঠিক এই সময়ে আমি বাথরুমের দরজার
ছিটকিনি খোলার শব্দ পেলাম আর
সেইসাথে বাথরুমের দরজাটা খুলে গেল।
হায় আল্লা! ছোট-মাকে যে কি সুন্দর
লাগছিল! এইমাত্র গোসল করা ছোট-মাকে
ঠিক জুঁই ফুলের মত তরতাজা লাগছিল।
একটা তোয়ালে মাথায় প্যাঁচানো আর
দুধের উপর থেকে হাঁটু পর্যন্ত একটা বড়
তোয়ালে পেঁচিয়ে পরা, আমার
অনুমানের সাথে সম্পূর্ণ মিলে গেলো।
আমি জানতাম যে আমি বাসায় না
থাকলে ছোট-মা পড়ার জন্য কাপড় নিয়ে
বাথরুমে ঢোকে না। রুমে গিয়ে পোশাক
বদলায়। ছোট-মার উলঙ্গ কাঁধ আর পিঠের
অর্ধেক দেখামাত্র আমার মাথায় আরো
রক্ত চড়ে গেল। তোয়ালের উপর দিয়েও
ওর খাড়া খাড়া দুধগুলো পরিষ্কার বোঝা
যাচ্ছিল।
মেডেলটা আমার গলায় ঝুলানো আর
ট্রফিটা রেখেছি ডাইনিং টেবিলের
উপরে। আমি আমার প্ল্যান মোতাবেক
ছোট-মাকে কিছু ভালো করে বুঝে উঠতে
না দিয়েই আমার গলার মেডেলটা
দেখিয়ে বললাম, “ছোট-মা দেখো আমি
জিতেছি, হা-হা-হা ঐ দেখো ট্রফি,
আমি চ্যাম্পিয়ান, হা-হা-হা”। আর কোন
কথা না বলে আমি যেটা করলাম সেটা
ছোট-মা কল্পনাও করতে পারেনি। আমি
ছুটে গিয়ে ছোট মার কোমড়ের নিচে দুই
হাতে জড়িয়ে ধরে এক ঝটকায় উপরে
তুলে ফেললাম আর ধেই ধেই করে নাচতে
লাগলাম। সেই সাথে চেঁচিয়ে চেঁচিয়ে
বলতে লাগলাম, “ছোট-মা আজকের দিনটা
আমার, হা হা হা হা হা হাহ হা হা, আমি
চ্যাম্পিয়ন হয়েছি, ওহো হো হো হো হো,
কত দিন ধরে আমি স্বপ্ন দেখেছি, আজ
সেটা সার্থক হলো, হা হা হা হা হা
হা”।
ছোট-মাকে শুন্যে তুলে আমি ধেই ধেই
করে নাচতে লেগেছি আর ছোট-মা ভয়
পেয়ে দুই হাতে আমার মাথা ধরে রেখে
কি বলছে সেদিকে আমার কোন খেয়াল
নেই, আমি আমার উদ্দেশ্য পূরনে মরিয়া
হয়ে উঠেছিলাম।
ছোট-মাকে উঁচুতে
ওঠানোর ফলে ওর দুধগুলো আমার মুখের
সামনে ঝুলছিল, আমি সমানে আমার মুখ
ওর দুধের সাথে ঘষাচ্ছিলাম আর চিৎকার
করছিলাম। পরে খেয়াল করলাম ছোট-মা
আমা
লাইক বা কমেন্ট না করলে
পরবর্তীতে আর কোন চটি গল্প বা গরম
ছবি দেখতে পারবেন না।তাই এখনি লাইক
করুন।
Bangla Choti Story বাংলা চটির বিশাল ভান্ডার - Click here and video
জানলে অবাক হবেন কি খাদ্য পুরুষদের যৌন আগ্রহ বাড়ায়!
জানলে অবাক হবেন কি খাদ্য পুরুষদের যৌন আগ্রহ বাড়ায়!
আজকের রাতটা প্রেমময় করে তুলতে চান! তবে, স্বামীকে রাতে ঝাল খাবার দিন। কারণ ‘হট’ খাবার ছেলেদের আরও ‘হট’ করে তোলে।
আর এই তথ্য গবেষণা করে বের করছেন একদল ফরাসি গবেষক।
তাদের গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যেসব পুরুষ
মসলাদার খাবার বেশি খেতে ভালোবাসেন, তাদের শরীরে টেস্টসটেরনের মাত্রা বেশি
থাকে। আর এই টেস্টসটেরন নাকি যৌন ক্রিয়ায় সহায়ক।
১৮ থেকে ৪৪ বছরের ১১৪ জন পুরুষের ওপর
ইউনিভার্সিটি অব গ্রনবেলের বিজ্ঞানীরা এই সমীক্ষা চালান। তাদেরকে মসলাদার
ম্যাশ পটাটো (আলু ভর্তা) খেতে দেওয়া হয় ঝাল সস আর লবণ দিয়ে। কারা বেশি ঝাল
সস দিয়ে খাবার খায় সেদিকে গবেষকরা নজর রাখেন। আর যারা বেশি ঝাল সস দিয়ে
খাবার খেয়েছেন তাদের লালা সংগ্রহ করেন টেস্টসটেরনের মাত্রা নিরূপণ করার
জন্য। তারা দেখতে পান যে ঝাল সস ও টেস্টসটেরনের মাত্রার সঙ্গে পরিষ্কার
অর্থেই পারস্পরিক সম্পর্ক রয়েছে।
এই গবেষণাপত্রের সহ-রচয়িতা লরেন্ত বেগের
উদ্ধৃতি দিয়ে টেলিগ্রাফ জানাচ্ছে, নিয়মিত মসলাদার খাবার টেস্টসটেরনের
মাত্রা বাড়িয়ে দিতে সাহায্য করে। তবে এটা কীভাবে কাজ করে তা এখনও জানা
যায়নি। টেস্টসটেরনের মাত্রা কমের সঙ্গে আলস্য অথবা বিষাদগ্রস্ত হওয়ার
সম্পর্ক রয়েছে। ‘সাম লাইক ইট হট’ নামের এই গবেষণাপত্র ফিজিওলজি অ্যান্ড
বিহেইভিয়র জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে।
জেনে নিন কি ভাবে পুরুষত্বে সমস্যার সমাধান হবে রসুন, পেঁয়াজ ও গাজর দিয়ে।
জেনে নিন কি ভাবে পুরুষত্বে সমস্যার সমাধান হবে রসুন, পেঁয়াজ ও গাজর দিয়ে।
বর্তমান যুগে বেশীর ভাগ পুরুষের মধ্যে একটা সমস্যা বেশ প্রকট হয়ে উঠছে৷
দিন যত যাচ্ছে পুরুষের মধ্যে নপুংসকতা বৃদ্ধি পাচ্ছে৷ বয়স বাড়ার সঙ্গে
সঙ্গে পুরুষের যৌণ ইচ্ছা ক্রমশ কমে যাচ্ছে৷
এই কারণে ডাক্তারের কাছে যেতে কুন্ঠিত বোধ করছেন অনেকেই। তবে চিন্তা করবেন না কারণ এর চিকিৎসা আপনি এখন আপনার বাড়িতেও করতে পারেন৷যৌন অক্ষমতার ক্ষেত্রে রসুন খুব ভালো ফল দিয়ে থাকে৷ রসুন কে ‘গরীবের পেনিসিলিন’ বলা হয়৷ কারণ এটি অ্যান্টিসেপ্টিক হিসাবে কাজ করে আর এটি অতি সহজলভ্য যা আমারা প্রায় প্রতিনিয়ত খাদ্য হিসাবে গ্রহন করে থকি৷ আপনার যৌন ইচ্ছা ফিরে আনার ক্ষেত্রে এর ব্যবহার খুবই কার্যকরী৷ কোন রোগের কারণে বা দুর্ঘটনায় আপনার যৌন ইচ্ছা কমে গেলে এটি আপনাকে তা পুনরায় ফিরে পেতে সাহায্য করে৷এছাড়া যদি কোন ব্যক্তির যৌন ইচ্ছা খুব বেশী হয় বা তা মাত্রাতিরিক্ত হয় যার অত্যধিক প্রয়োগ তার নার্ভাস সিস্টেমের ক্ষতি করতে পারে এমন ক্ষেত্রে ও রসুন খুব ই কার্যকরী৷
প্রতিদিন দু থেকে তিনটি রসুনের কোয়া কাঁচা অবস্থায় চিবিয়ে খান৷ এতে আপনার যৌন ইচ্ছা কমে গিয়ে থাকলে তা বৃদ্ধি পাবে৷ এ ছাড়া গমের তৈরি রুটির সঙ্গে রসুন মিশিয়ে খেলে তা আপনার শরীরে স্পার্ম উৎপাদনের মাত্রা বাড়ায় এবং সুস্থ স্পার্ম তৈরিতে এটি সাহায্য করে৷
পেঁয়াজ :
কাম-উত্তেজক ও কামনা বৃদ্ধিকারী হিসাবে পেঁয়াজ বহুদিন থেকে ই ব্যবহৃত হয়ে আসছে৷ কিন্তু এটি কিভাবে এই বিষয়ে কার্যকরী তা এখন ও পর্যন্ত সঠিক ভাবে জানা যায় নি৷
সাদা পেঁয়াজ পিষে নিয়ে তাকে মাখনের মধ্যে ভালো করে ভেঁজে নিয়ে তা প্রতিদিন মধুর সঙ্গে খেলে তা থেকে উপকার পাওয়া যায়৷ কিন্তু একটি বিষয় মনে রাখবেন, এটি খাওয়ার আগে ঘণ্টা দুয়েক সময় আপনার পেট খালি রাখবেন৷ এইভাবে প্রতিদিন খেলে স্থলন, শীঘ্রপতন বা ঘুমের মধ্যে ধাতুপতন ইত্যাদি সমস্যার সমাধান হওয়া সম্ভব৷
এছাড়া পেঁয়াজের রসের সঙ্গে কালো খোসা সমেত বিউলির ডালের গুঁড়ো সাত দিন পর্যন্ত ভিজিয়ে রেখে তাকে শুকিয়ে নিন৷এর নিয়িমত ব্যবহার আপনার কাম-উত্তেজনা বজায় রাখবে এবং শারীরিক মিলনকালীন সুদৃঢ়তা বজায় রাখবে৷
গাজর :
১৫০গ্রাম গাজর কুঁচি এক টেবিল চামচ মধু এবং হাফ-বয়েল ডিমের সঙ্গে মিশিয়ে দুমাস খেলে আপনার শারীরিক এই অক্ষমতা কম হতে পারে৷
কাজেই এখন আর দুশ্চিন্তা করবেন না সমস্যার একেবারে প্রথম ধাপে আপনি বাড়িতে এই পদ্ধতি গুলি মেনে চলে দেখুন হয়ত। প্রাথমিক ধাপে এই সমস্যার সমাধান হতে পারে৷
মেয়েরা যেভাবে হস্তমৈথুন করে বেশি আনন্দ পায়!
মেয়েরা যেভাবে হস্তমৈথুন করে বেশি আনন্দ পায়!
হস্তমৈথুন / আত্মমৈথুন, স্বমেহন বা স্বকাম
একটি যৌনক্রিয়া যাতে একজন ব্যক্তি নিজের যৌনাঙ্গ বা অন্যান্য কামোদ্দীপক
অঙ্গপ্রত্যঙ্গকে হাত বা অন্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বা বস্তু দ্বারা আলোড়ন করে
কামোদ্দীপ্ত হওয়া বা বিশেষ করে রাগমোচনে (orgasm, অর্থাৎ কামোদ্দীপনার চরম
পর্যায়) পৌছানোকে বোঝায়।
মানুষ ছাড়াও নানা বন্য ও গৃহপালিত পশু
স্বমেহন করে থাকে।স্বমেহন মূলত স্বকাম ; তবে এতে মানুষ স্বীয় হাত-আঙ্গুলি
ছাড়াও যৌনখেলনা যেমন কৃত্রিম যোনি বা কৃত্রিম শিশ্ন ব্যবহার করে থাকে।
যোনিদ্বার বা ভালভা এবং ক্লিটোরিস
উত্তেজিত করেই মূলত মেয়েরা হস্তমৈথুন করে থাকে। হাতের একটি বা দু্টি
আঙ্গুল বুলিয়ে (বা ঘষে) সহজেই ভালভা এবং ক্লিটোরিস উত্তেজিত করা যায়।
অনেকে আবার যোনির মধ্যে আঙ্গুল বা অন্য কিছু যেমন ডিলডো, ভাইব্রেটর (এমনকি
বেগুন!) প্রবেশ করিয়ে যোনির সামনের দেওয়ালে অবস্থিত G-spot উত্তেজিত করেও
হস্তমৈথুন করে।
কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত যেহেতু অনেক
সংস্কৃতিতে মেয়েদের সতীচ্ছদ বা হাইমেনের উপস্থিতি তার কুমারীত্বের প্রমান
হিসেবে গন্য করা হয় তাই অবিবাহিত মেয়েদের ক্ষেত্রে যোনির মধ্যে কোন কিছু
প্রবেশ করানো ভবিষ্যতে বিয়ের পথে অন্তরায় হতে পারে। এইসকল ক্ষেত্রে
হস্তমৈথুনের প্রকৃষ্ঠ উপায় ক্লিটোরিসে আঙ্গুল বুলিয়ে বা আঙ্গুল দিয়ে ঘষে
উত্তেজিত করা। সত্যি কথা বলতে যোনির মধ্যে কোন কিছু প্রবেশ করিয়ে
হস্তমৈথুনের তুলনায় ক্লিটোরিস উত্তেজিত করে হস্তমৈথুন করলে অর্গ্যাজমের
সম্ভাবনা অনেক বেশি।
হস্তমৈথুনের সময় এমনিতেই যৌনাঙ্গ দিয়ে
একধরনের তরল ক্ষরিত হয় যা লুব্রিকেন্ট হিসেবে কাজ করে। প্রয়োজনে নিজের
লালারস কিংবা ভেসলিন জাতীয় লুব্রিকেন্টও ব্যবহার করা যায়। সাধারণত
মেয়েরা বিছানায় চিৎ হয়ে শুয়ে হস্তমৈথুন করে। তবে ইচ্ছে হলে বসে বা
দাঁড়িয়ে, নিলডাউন করে, স্নান করার সময় ইত্যাদি যেভাবে সুবিধে হস্তমৈথুন
করতে পার।
এমনকি দেখা গেছে জামা কাপড় পড়া অবস্থায়
বিছানায় উল্টো হয়ে শুয়ে দুটো ঊরুর মাঝে বালিশ রেখে সেখানে যৌনাঙ্গ ঘষে,
বা দাঁড়ানো অবস্থায় টেবিল ইত্যাদির প্রান্তের সাথে যৌনাঙ্গ ঘষেও মেয়েরা
হস্তমৈথুন করতে পারে।
দুটো ঊরু ক্রস করে চেয়ারে বসে (এক ঊরুর উপর অপর ঊরু তুলে বসে) যদি পায়ের পেশী সংকুচিত করার চেষ্টা করা হয় তাহলেও অনেকের যৌন আনন্দ লাভ হয়। অনেকে আবার হস্তমৈথুনের সময় স্তনের চুচুকও উত্তেজিত করে থাকে।
দুটো ঊরু ক্রস করে চেয়ারে বসে (এক ঊরুর উপর অপর ঊরু তুলে বসে) যদি পায়ের পেশী সংকুচিত করার চেষ্টা করা হয় তাহলেও অনেকের যৌন আনন্দ লাভ হয়। অনেকে আবার হস্তমৈথুনের সময় স্তনের চুচুকও উত্তেজিত করে থাকে।
সুপার সেক্সের অভিজ্ঞতা পেতে চান? জেনে নিন কিভাবে!
সুপার সেক্সের অভিজ্ঞতা পেতে চান? জেনে নিন কিভাবে!
যৌন জীবনে যৌনতা নিয়ে কথা বলতে অনেকেই
ভুরু কুঁচকান, নাক সিঁটকান। কিন্তু, এটা ১০০ শতাংশ খাঁটি কথা যে, যৌনতা
জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। সুস্থ যৌনজীবন পালন করেন যাঁরা, সমীক্ষা বলছে
তাঁরা হতাশায় কম ভোগেন। সবসময় হাসিখুশি থাকেন। এখন এই যৌন জীবনকে দুর্দান্ত
করে তোলার উপায় কী? সুপার সেক্স লাইফ কারা উপভোগ করতে পারেন?
সমীক্ষা বলছে, যাঁরা আত্মবিশ্বাসে ভরপুর,
যাঁরা নিজেদের কাজ, উপস্থিতি ও দেহ সৌন্দর্য সম্পর্কে অত্যন্ত
আত্মবিশ্বাসী। তাঁদের সেই আত্মবিশ্বাস প্রতিফলিত হয় সঙ্গীর সঙ্গে যৌন
মিলনের সময়েও। ফলে খুব সহজেই তাঁদের যৌন জীবন উপভোগ্য হয়ে ওঠে। কিন্তু
সুপার সেক্স লাইফ এনজয় করতে হলে বডি ল্যাঙ্গুয়েজ ও অ্যাপিয়ারেন্স ছাড়াও
শয্যায় কয়েকটি নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে চলা জরুরি। ঠিক যেমন খেতে বসে আমরা বেশ
কয়েকটি ‘ম্যানারিজম’ মেনে চলি। একইভাবে বিছানায় সঙ্গীর পাশে শুয়ে বেশ কিছু
ম্যানারিজম অবশ্যই সকলের মেনে চলা উচিত। তাহলেই মিলবে বহু কাঙ্খিত সুপার
সেক্স লাইফ!
১. মার্জিত কথাবার্তা: সারাদিনের কাজের
পরে বিছানায় সঙ্গিনীকে সোহাগ করার বদলে যদি হাজারো গল্পের ভাণ্ডার খুলে
বসেন তাহলে তা দুজনের কাউকেই তৃপ্তি দেবে না। ফলে দরকারি কথা অবশ্যই বলবেন,
তবে তা যেন মাত্রা না ছাড়ায়।
২. অভিনয় নয়: যৌন মিলনের সময়ে নানা ভঙ্গিমা বা ‘পোজ’ তৈরি হওয়া স্বাভাবিক। তবে তা যেন অভিনয় না হয়ে ওঠে এবং সঙ্গীকে বিরক্ত না করে।
৩. ভবিষ্যত নিয়ে অতিরিক্ত ভাবা: সঙ্গীর
সঙ্গে একান্ত সময় না কাটিয়ে যদি ভবিষ্যতের কথা ভাবতে বসেন তাহলে মুড ও সময়
দুটোই নষ্ট হবে। ফলে সে পথে না গিয়ে মুহূর্তগুলোকে উপভোগ করুন।
৪. সঙ্গীকে নিরুৎসাহিত করা: যদি আপনার
সঙ্গী নিজে থেকেই উৎসাহ দেখিয়ে আপনাকে শয্যায় টেনে নিয়ে যেতে চান, তাহলে
তাঁকে নিরুৎসাহিত করবেন না।
৫. উপহাস করা: মনে রাখবেন সঙ্গীকে নিয়ে
নিয়ে উপহাস করতে নেই। বিশেষ করে শয্যায় ভালোবাসার মুহূর্তে তো একেবারেই নয়।
তাহলেই যৌন জীবনে সুপার সেক্সের ভালো ফল আশা করা যাবে।
বৈজ্ঞানিক কৌশলে যেভাবে বীর্য ধরে রাখবেন দীর্ঘক্ষণ!
বৈজ্ঞানিক কৌশলে যেভাবে বীর্য ধরে রাখবেন দীর্ঘক্ষণ!
দাম্পত্য জীবনে অসুখী পুরুষের আজকাল অভাব
নাই। বর্তমানে অনেক পুরুষ মিলনে স্থায়ী করতে পারেন না। বহু কারণ থাকতে পারে
এর পিছনে। যৌন মিলন নিয়ে যারা মানসিক ভাবে দুর্বলতায় ভুগেন তাদের জন্য আজ
কিছু টিপস দিচ্ছি আশাকরি আপনার যৌন জীবনের জন্য টিপসগুলো আপনার সমস্যা থেকে
মুক্তি দিবে।
সহবাস করার সময় ছেলের যদি ১০মিনিটের মাথায়
বীর্যপাত হয়, সেটি সম্পূর্ণ স্বাভাবিক । একে দ্রুত বীর্যপাত বলা যাবে না ।
এমনকি ৬-৭ মিনিট ও স্বাভাবিক বলা চলে। আপনি তখনি আপনার এ বিষয় টি নিয়ে
চিন্তা করবেন যখন আপনার তার থেকেও কম অর্থাৎ ১-৫ মিনিটে বের হয়ে যাবে। কেবল
তখনি আপনি বলতে পারবেন যে আপনার এ সমস্যা অর্থাৎ দ্রুত বের হয়ে যাচ্ছে।
প্রথম প্রথম সব মানুষের ক্ষেত্রেই
অনভিজ্ঞতা, লজ্জা, নিজের উত্তেজনা কে নিয়ন্ত্রন করতে না পারা ইত্যাদির
কারনে এমন টা হতে পারে। চিন্তার কিছু নেই। সময় নিন, তাড়াহুড়া করে মিলিত
হবেন না।
বীর্য বেশিক্ষণ ধরে রাখার কৌশল:
# শরীর টাকে আপনার পার্টনারের শরীরের উপরে
সমান্তরালে রাখার চেস্টা করুন। শরীরের পুরো ভার আপনার পার্টনারের উপর দিয়ে
দিন। ওই অবস্থাতেই খুব রিলাক্স ভাবে আপ ডাউন করুন।মনে রাখবেন যদি শরীর
আলগা করে আপ ডাউন করতে যান তবেই কিন্তু আউট হয়ে যাবে।
# হাতের ওপর জোর বাড়ান। অনেক সময় দেখা যায়
ছেলেরা করার সময় সব বা প্রায় সব ভর পেনিস এই দিয়ে থাকে , এতে দ্রুত বের
হয়ে যেতে পারে তাই হাতে জোর বাড়াতে হবে ।
# মিলনের আগে অবশ্যই মন শান্ত রাখতে হবে,
কোনভাবে নিজেকে উত্তেজিত কার যাবে না।মনে আজেবাজে চিন্তা আনা যাবে না।মেরে
রাখবেন যৌন মিলন ক্ষণস্থঅয়ী হওয়ার মূল কারণ শারীরিক ও মানসিক দিন দিয়ে
অস্থিরতা অনুভব করা।
# সকল প্রকার মানসিক, শারিরীক অস্থিরতা বা চাপ কমিয়ে নিজেকে সহজ করুন।
# এক পজিশনে বেশিক্ষণ না করে পজিশন বদলে বদলে করতে হবে ।
# একটি পদ্ধতি হল একবার বের করে দেয়া।
আপনি আপনার স্পার্ম পার্টনার কে দেখিয়ে তার গায়ে অথবা অন্য কোথাও সেক্স এর
আগেই বের করুন একবার। সে হর্নি হবে দেখবে। এবার পেনিস টা ভালমত পানি দিয়ে
ধুয়ে নিন। এবার ২মিনিট ব্রেক এর পর আস্তে আস্তে আবার কিসিং শুরু করুন ।
১৫মিনিটের মাথায় আবার ঢুকাতে সক্ষম হবার কথা ।
# কনডম ব্যবহার করবেন। কারণ কনডম ব্যবহার
করলে বীর্যপাত দেরিতে হয়। কনডম ইউজ করলে পুরুষাঙ্গে শির শির ভাব কম হয়, যার
কারণে বীর্যপাত হতে দেরি হয়।
# যেকোন প্রকার নেশাজাত দ্রব্য পরিহার
বাধ্যতামূলক। অনেকদিন যাবৎ যৌন ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য এবং যৌন মিলন
দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য তামাকজাত দ্রব্য, মদ, সিগারেট, নেশাজাত ওষুধ
সম্পূর্ণরূপে বর্জন করতে হবে।
# ঢোকানো অবস্থায় যদি আপনার মনে হয় যে এখনি বের হয়ে আসছে তখন আর সোজা ধাক্কা না দিয়ে ঘোরানো শুরু করুন । হাত দিয়ে পেনিস ধরবেন না ।
# যৌন মিরনের ক্ষেত্রে অবশ্যই ফোর প্লে পদ্ধতি অনুসরণ করবেন।প্রয়োজনে বেশি সময় নিয়ে ফোর প্লে করবেন।
# বেশিক্ষণ এক আসণে যৌন মিলন করবেন না। ঘন
ঘন আসন পরিবরর্তন করুন।নতুনত্ব যেমন মনোযোগ রোমাঞ্চিত করবে তেমনি মিলন
দীর্ঘস্থায়ী করবে।তবে সঙ্গীর দিকে অবশ্যই নজর দিতে হবে।
# একটি অভ্যাস প্র্যাকটিস করুন বাসায়।
নিজেকে উত্তেজিত করে বের হওয়ার ঠিক আগ মুহূর্ত পর্যন্ত নিয়ে যান, এর পর
আবার স্বাভাবিক হোন বের না করে। এটি সপ্তাহে একবারের বেশি না করাই ভাল কারণ
এতে দেহের ক্ষতি হতে পারে।
# যৌন মিলনকালে সঙ্গীর আধিপত্যে কখনো লজ্জাবোধ করবেন না।
# যৌন মিলন দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য
শ্বাসপ্রশ্বাস ধীরে ধীরে নিন। এতে করে আপনার পরিশ্রম কম হবে। যার জন্য
আপনার শরীর দীর্ঘক্ষণ যৌন মিলনের জন্য অটুট থাকবে।
খোলা বারান্দায় নগ্ন মহিলার রৌদ্রস্নান (ভিডিও)
খোলা বারান্দায় নগ্ন মহিলার রৌদ্রস্নান (ভিডিও)
লন্ডন: রাস্তার ধারে একটি বাড়ির তিনতলায়
জানালায় রৌদ্রস্নান করছিলেন এক মহিলা। আর তাতে যে এমন বিপত্তি বেধে যাবে কে
ভেবেছিল! ইউরোপের অস্ট্রিয়ার ভিয়েনায় দুপুরে জানালায় লুটিয়ে পড়া হঠাত্
আসা রোদ দেখে নিজেকে হয়তো সামলাতে পারেননি ওই মহিলা।
জামাকাপড় খুলে জানালায় শুয়ে পড়লেন তিনি।
ওই মহিলার (সানবাথিং), মানে রোদ পোহানোর এই দৃশ্য দেখে চক্ষু ছানাবড়া
রাস্তার গাড়ির চালকরা। শুধু জানালার বাইরে বেরিয়ে থাকা পদযুগল নয়, ওই নগ্ন
মহিলাকে ঘাড় উঁচিয়ে ভালো করে দেখার আশায় গাড়ি চালানো থেকে মনোযোগ সরে
গিয়ে ঘটল বিপত্তি। একের পর এক গাড়ি একে অপরের ওপর হুমড়ি খেয়ে পড়ল।
ব্যস্ত রাস্তায় দেখা দিল যানজট।
এরইমধ্যে সেলফোন বা অন্য যা কিছু হাতের
কাছে আছে তা দিয়ে শুরু হয় ছবি তোলা। এঁদের একজন গ্রেগরি শাকাকি। তাঁর
ক্যামেরায় ধরা পড়েছে ওই মহিলার ছবি। গ্রেগরির তো মনে হচ্ছিল তাঁর
‘সানস্ট্রোক’ হয়েছে। ওই রাস্তার এক মোটর সাইকেল আরোহী স্থানীয় একটি টিভি
চ্যানেলকে বলেছেন, আসলে ওই জায়গায় তো রোদ ভালোভাবে সবদিন পাওয়া যায় না। তাই
হঠাত্ রোদ থেকে ওই মহিলা সত্যিই রৌদ্রস্নান করছিলেন।
যানজট সামলাতে এলাকায় পুলিশ ছুটে আসে। সবকিছু টের পেয়ে রোদের ওম মাখা
মাথায় রেখে জানালা বন্ধ করে ভেতরে চলে যান। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।যৌনাঙ্গের পরিমাপ নিয়ে বিশেষজ্ঞদের মতামত
যৌনাঙ্গের পরিমাপ নিয়ে বিশেষজ্ঞদের মতামত
বহু যুগ ধরে যৌনতা সম্পর্কে নানা
সত্য-মিথ্যা ধারণা আমাদের মধ্যে প্রচলিত আছে৷ সেই ধারনাগুলি সম্পর্কে
বিশেষজ্ঞদের মতামত আপনাদের জানানো হল৷
যৌনাঙ্গের পরিমাপ প্রভাবিত করে ?
একজন মহিলার যৌন সেশনকে বেশী মাত্রায়
পরিতৃপ্ত করতে তার পুরুষ সঙ্গীর যৌনাঙ্গের আকার – আকৃতি বা পরিমান- পরিমিতি
প্রভাবিত করে না৷ এর পরিমিতি মহিলার যৌন চাহিদা পরিতৃপ্ত করতে পারে না৷
যখন সাইজের প্রশ্ন আসে তখন সবার জন্য এক রকম সাইজ কার্যকরী হয় না৷ তাই যৌন
কার্যে এটি একটি আপেক্ষিক বিষয়৷
বেশী বড় পুরুষ যৌনাঙ্গ কখনই মহিলাদের
খুব বেশী Stimulate করতে পারে না৷ যৌন কার্যকালে গর্ভাশয়ের আগে পর্যন্ত
পুরুষ যৌনাঙ্গ পৌঁছলেই তা পরিতৃপ্তির কারণ হয়৷ তা না হলে সঙ্গমকালীন যৌন
পরিতৃপ্তি তেমন সুখকর হয়ে ওঠে না৷ এই পরিস্থিতিতে ক্ষেত্রে মহিলারা
Satisfied হয় না৷
সঙ্গম যত বেশী তত ভালো ?
সঙ্গম যত বেশী তত ভালো ?
সঙ্গমকালীন অনুভুতি আপনি কেমন করে
মিলিত হচ্ছেন তার ওপর নির্ভর করে, আপনি কতবার সঙ্গম করছেন তার ওপর
নির্ভরশীল নয়৷ আমাদের মধ্যে ধারণা আছে, যতবেশি বার সঙ্গমে লিপ্ত হওয়া যায়
শারীরিক ক্ষেত্রে তার খুব ভালো ফল পাওয়া যায়৷ আপনার শারীরিক সক্ষমতা বা
আপনার সুস্থ স্বাভাবিক শারীরিক অবস্থা আপনাকে যৌন মিলনে আকর্ষিত করে, এমন
কিন্তু নয়, বা সুস্থ-স্বাভাবিক ভাবে প্রতিনিয়ত কয়েকবার যৌন মিলন আপনার
শারীরিক সুস্থতা বাড়ায়, এই ধারণা ভুল৷
কতবার বা কতক্ষণ ধরে সেক্স্যুয়াল
অ্যাক্টিভিটি হচ্ছে তা গুরুত্ব পূর্ণ নয়৷ যৌনতা নিবৃত্তি করাই যৌন মিলনের
মূল বিষয় নয়, এটিও এক চরম আনন্দ যা দুজনে একসঙ্গে একভাবে অনুভব করে৷
যৌন মিলনের পদ্ধতি সকলেই জানে ?
যৌন মিলনের পদ্ধতি সকলেই জানে ?
প্রথমবার যৌন মিলনকালে প্রত্যেকেই এই
ঘটনার জন্য কৌতুহলী থাকে৷ অত্যধিক আগ্রহ বা কৌতুহল বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে
শীঘ্রপতনের সমস্যার সৃষ্টি করে৷ এছাড়া সঠিক পদ্ধতিতে যৌনকার্য সম্পাদিত হয়
না৷ প্রথম মিলন কালীন সৃষ্ট এই অসুবিধাকে বলা হয় performance anxiety৷ যখন
কোন জুড়ি প্রথমবার মিলনে আবদ্ধ হচ্ছেন তার আগে এবিষয়ে সঠিক ভাবে জেনে নেওয়া
ভীষণ জরুরি৷
যৌন ইচ্ছা মানুষের জন্মের সঙ্গে সঙ্গে
তার মধ্যে চলে আসে ৷ এটি জন্মগত প্রাপ্ত একটি কামনা যা প্রত্যেক প্রাণীর
মধ্যে দেখা যায়৷ আর প্রাকৃতিকগত ভাবেও এই ইচ্ছাটি আমাদের মধ্যে চলে আসে৷
কিন্তু এই কাজের পদ্ধতি আমরা শিখি না৷ যৌন সঙ্গম নিয়ে যে সকল অবিচ্ছিন্ন
ধারণা আমাদের মধ্যে প্রচলিত আছে তা থেকে বেড়িয়ে আসতে বা এই প্রক্রিয়া
সম্পর্কে সঠিক ধারণা তৈরি করতে আমাদের এই বিষয়ে সিক্ষা গ্রহণ করা উচিত৷
যৌন মিলন যেকোন স্বাভাবিক মানুষের ক্ষেত্রে অতি প্রয়োজনীয় একটি চাহিদা তাই এর সঠিক প্রগোগ কৌশল জানা আমাদের একান্ত জরুরী৷
পুরুষের যৌন চাহিদা বেশী থাকে ?
পুরুষের যৌন চাহিদা বেশী থাকে ?
যৌনতায় পুরুষ এবং স্ত্রী উভয়েরই সমান
আগ্রহ থাকে৷ বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে পুরুষ ভালোবাসে যৌন পরিতৃপ্তি পাওয়ার জন্য৷
আর মহিলাদের ক্ষেত্রে ঘটনাটি ঘটে ঠিক উল্টো৷ অর্থাৎ মহিলারা যৌন মিলনে
এগিয়ে আসে ভালোবাসা পাওয়ার জন্য৷ যৌন মিলন ভালোবাসার পরিনতি হতে পারে এর
উল্টোটা কখনই হয় না অর্থাত যৌন মিলনের ফলে ভালোবাসা সৃষ্টি হতে পারে না৷
মহিলারা তাদের শারীরিক চাহিদা
সম্পর্কে এত মুখর হয় না৷ পুরুষ এই চাহিদার কথা অতি সহজেই বলতে পারলে ও
মহিলারা তাদের যৌন চাহিদার কথা খুব সহজে বলতে পারেন না৷ কিন্তু আজকাল দেখা
যাচ্ছে মহিলারাও এই ব্যপারে তাদের মতামত বা চাহিদার কথা জানাতে বা বলতে
দ্বিধা বোধ করছেন না৷
মিলনে দ্রুত উত্তেজনা বাড়াতে ১০টি সেরা কৌশল(দেখুন ভিডিওতে)
মিলনে দ্রুত উত্তেজনা বাড়াতে ১০টি সেরা কৌশল(দেখুন ভিডিওতে)
Subscribe to:
Posts (Atom)